May 9, 2025, 5:41 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
রাজশাহী ১ আসনের সাবেক প্রভাবশালী এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর ‘বডিগার্ড’ গ্রে-প্তার গোদাগাড়ীতে আ.লীগ নেতা নজরুল ইসলাম গ্রে-প্তার সাভার আশুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় জমজমাট ভাবে চলছে মা-দক ব্যবসা আশুলিয়ায় মোবাইল ফোন ব্যবহার করাকে কেন্দ্র করে স্ত্রীর হাতে স্বামী খু-ন পঞ্চগড়ে ট্রাক চা-পায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ দুই কিশোরের মৃ-ত্যু সুনামগঞ্জ মধ্যনগর থানা পুলিশের পৃথক দুটি অ-ভিযানে ২ জনকে গ্রেফ-তার করেছে পুলিশ বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে উপকূলে চিত্রা হরিণের ৪২ কেজি মাংস জ-ব্দ, ৪ চো-রা শিকারী পলা-তক তেঁতুলিয়া উপজেলা  বিএনপির সভাপতি রঞ্জু  সম্পাদক শাহীন  সুজানগরের সাতবাড়ীয়ায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের দাবিতে মানববন্ধন ধামইরহাটে যুবদল কর্তৃক তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে প্রস্তুতি সভা
আজ মোরেলগঞ্জ মুক্ত দিবস

আজ মোরেলগঞ্জ মুক্ত দিবস

এস এম সাইফুল ইসলাম কবির. বিশেষ প্রতিনিধি :
আজ ১৪ ডিসেম্বর। মোরেলগঞ্জ মুক্ত বিদস। দীর্ঘ ৯ মাসের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের এই দিনে হানাদার মুক্ত হয় বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলা। মোরেলগঞ্জ ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ডা. মোসলেম উদ্দিনের নেতৃত্বে ১১জনের একটি দল মোরেলগঞ্জকে হানাদার মুক্ত করেন।
ডা. মোসলেম উদ্দিন জানান, দলটি ১৩ডিসেম্বর মধ্যরাতে মংলা থেকে মোরেলগঞ্জে আসে। প্রথমে তারা টাউন স্কুল মাঠে অবস্থান নিয়ে ভোর রাত ৪টার দিকে গুলি ছোড়ে। কয়েকটি রাজাকার ক্যাম্পে আক্রমন করে। মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মুক্তিকামী জনতা ফুঁসে উঠলে রাজাকার ও পাকি বাহিনীর সদস্যরা জীবন বাঁচাতে নৌকায় পানগুছি নদী পাড়ি দিয়ে পালিয়ে যায়। হানাদার মুক্ত হয় মোরেলগঞ্জ।
এ সময় তার সাথে ছিলেন নীল রতন মিস্ত্রী, এমকে আজিজ, কচুবুনিয়ার সুলতান আহমেদ, চিংড়াখালীর আ. রশিদ বক্স, শরণখোলার খায়রুল আলম, অমূল্য কুমার রায়, ভাটখালীর আব্দুল খালেক, কাকড়াতলীর চিরানন্দ মন্ডল, জিউধরার আব্দুর রাজ্জাক ও রাজেন মন্ডল সহ আরো অর্ধ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা ।
১৪ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় মুক্তিকামী জনতাকে সঙ্গে নিয়ে মুজিববাহিনীর সদস্যরা রাজাকারদের অন্যতম ঘাটি রায়ের বিল্ডিংয়ে অবস্থান নিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন ডা. মোসলেম উদ্দিন।
মোরেলগঞ্জ মুক্তদিবস সম্পর্কে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারে সাবেক কমান্ডার আলহাজ্ব লিয়াকত আলী খান বলেন, ১১ জন নয় ৭ জনের একটি দল মুজিব বাহিনীর মন্ত্র নিয়ে মোরেলগঞ্জে এসেছিল। কিন্তু মোরেলগঞ্জকে হানাদার মুক্ত করতে তাদের কোনই অবদান ছিলনা।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD