July 1, 2025, 10:25 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
গাজীপুরে স্বামীর গোপ-নাঙ্গ কে-টে পা-লালেন স্ত্রী কাপাসিয়ায় বাড়ি থেকে তু-লে নিয়ে যুবককে কু-পিয়ে হ-ত্যার অভি-যোগ গোদাগাড়ীর রাজাবাড়িহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হলেন বাবু জুলাই গণঅ-ভ্যুত্থানে শহী-দদের রূ-হের মাগ-ফিরাত কামনায় ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের দোয়া কোন ধরণের অ-পরাধীকে ছাড় দেওয়া হবে না- ওসি শিবিরুল ইসলাম মেধা বিকাশের জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার কোনো বিকল্প নেই- ইউএনও মাসুদ রানা নতুন বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্য জুলাই পদযাত্রা নেমেছে এনসিপি সোনাডাঙ্গা থানা নবগঠিত ১৮ নং ওয়ার্ড তাঁতী দলের আংশিক কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ধর্মপাশায় বিয়ের প্রলো-ভনে ধর্ষ-ণের অভি-যোগে কনস্টেবল কা-রাগারে তানোরে পানিতে ডু-বে এক যুবকের মৃ-ত্যু
পাইকগাছায় হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে

পাইকগাছায় হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে

ইমদাদুল হক, পাইকগাছা(খুলনা)॥
ঘূর্ণিঝড় ও নানা প্রতিকুলতা কাটিয়ে পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে। হলুদ ক্ষেতে সার কীটনাশক ছিটানোসহ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৩০ হেক্টর জমিতে হলুদের আবাদ হচ্ছে। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়ন গদাইপুর, হরিঢালী, কপিলমুনি ও রাড়ুলীতে হলুদ চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে। এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জমিতে হলুদ আবাদ করা হয়েছে। উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জায়গায় হলুদ চাষ ভাল হয়। বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত হলুদের বীজ বপন করা হয়। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসাবে ওলকচু ও আলুর বীজ রোপন করা যায়। উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর, মেলেকপুরাইকাটী, তোকিয়া, গোপালপুর, মঠবাটী ও গদাইপুর, কপিলমুনি ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামে হলুদের আবাদ হয়েছে। হলুদ চাষ করার জন্য জমি উত্তমরূপে চাষ করতে হয়। এরপর মই দিয়ে মাটি সমান করে দুই পাশের মাটি উঁচু করে হয়। এই উঁচু মাটির মধ্যে হলুদের বীজ রোপন করা হয়। উঁচু মাটির পাশে হালকা নালামত তৈরী হয়। বৃষ্টি হলে ওই নালা দিয়ে পানি বের হয়ে যায়। এতে হলুদের বীজ নষ্ট হয় না। হিতামপুর গ্রামের হলুদ চাষী সবুর হোসেন জানান, প্রতিবছর হলুদ চাষ করেন। এ বছরও প্রায় দুই বিঘা জমিতে হলুদের বীজ রোপন করেছেন। তবে ঘূর্ণিঝড় ও নানা প্রতিকুলতা কাটিয়ে পরিচর্যার পরে হলুদের আবাদ ভালো হবে বলে তিনি জানান।এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ অসিম কুমার দাশ জানান, হলুদ একটি লাভ জনক ফসল। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসাবে ওলকচু ও আলুর বীজ রোপন করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। হলুদ চাষীদের কৃষি অফিস থেকে বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।এখন আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় হলুদের আবাদ ভাল হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD