May 11, 2025, 8:11 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
মাগুরায় রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উদযাপিত সুন্দরবনের নতুন হুম-কি: বনদ-স্যু নয়, এখন মহাজন চুরিতে জড়িত কর্মকর্তারা এখনো বহাল, এদের সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয় : মাওলানা ইকবাল হোসাইন সলঙ্গার আব্দুল আলিম হজ্ব কাফেলার মাধ্যমে ৯৬ জন হজ্বযাত্রী হজ্বে গমন চারঘাট পৌরসভায় সমস্যা সংজ্ঞায়ন ও প্রাথমিক ধারণা প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালা বেলকুচিতে আওয়ামী লীগ নেতা ইউপি সদস্য রফিকুলের অত্যা-চারে অতি-ষ্ঠ এলাকাবাসী মুন্সীগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরো-ধের জেরে হাম-লায় আহ-ত ৩ ধামইরহাটে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে ব্য-র্থ হওয়ায় যুবকের আত্মহ-ত্যা পাইকগাছা পৌরসভায় বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন পাইকগাছায় চাঁ-দা চেয়ে ঘের ব্যবসায়ীকে চিঠি, থানায় জিডি ; ব্যবসায়ী দম্পতির প্রেস ব্রিফিং
কুড়িগ্রামে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র চিকিৎসাসেবার নামে হয়রানি

কুড়িগ্রামে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র চিকিৎসাসেবার নামে হয়রানি

এম এস সাগর,
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রাম মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে চিকিৎসা সেবা নিতে এসে রোগীরা নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নরমাল ডেলিভারি করতে আসা রোগীদের অভিভাবকদের কাছ থেকে নানা ছুতোয় নগদ অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ সহ সিজারিয়ান সেকশনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলেও দরিদ্র ও অসহায় রোগীদের হরহামেশাই ফেরত পাঠানো হচ্ছে।

ফলে শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমাতে সরকারের গৃহীত এই মহতী পদক্ষেপ ভেস্তে যেতে বসেছে।

অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের ১৪ তারিখে দুপুরের পর উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের যমুনা মন্ডলেরহাট এলাকার আশফাক আলী তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী মিতু বেগমকে কুড়িগ্রাম মাতৃসদন এ নিয়ে আসেন। তিনি জানান, সন্তান হবার পর তার কাছ থেকে ডেলিভারি বাবদ তিন হাজার, ক্যাটগাট (সুতা) বাবদ ৪০০ টাকা, আয়ার বকশিস ২০০ টাকা এবং মিষ্টিমুখ এর জন্য আরো ৫০০ টাকা আদায় করা হয়।শাহিদা ও শাহিনা নামের দুই সেবিকা অর্থ লেনদেনের সাথে সরাসরি জড়িত বলে জানান তিনি। অর্থ লেনদেনের ব্যাপারে সেবিকা শাহিনা বলেন, তিন হাজার টাকার বিষয়ে আমার জানা নেই, তবে ক্যাটগাট (সুতা) বাবদ ৪০০ টাকা শাহিদা নিয়েছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মাতৃসদনের মেডিকেল অফিসার ডা: কনিকা দাস বলেন, আমার সাথে কথা বলতে হলে ডিডি সারের পারমিশন নিয়ে আসতে হবে।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের অভাবে সিজারিয়ান রোগীদের ফেরত দেয়া হলেও নরমাল ডেলিভারির রোগীর সংখ্যা একেবারেই অপ্রতুল। গত আগষ্ট মাসে প্রতিষ্ঠানটিতে নরমাল ডেলিভারি হয়েছে ৩০টি এবং সিজার হয়েছে মাত্র ১টি। এছাড়া চলতি মাস ১৪ তারিখ পর্যন্ত নরমাল ডেলিভারি ৪টি এবং সিজার হয়েছে ১টি। ওই সিজারটি গত ১২ সেপ্টেম্বর চিলমামারী উপজেলা থেকে সালাউদ্দিন বাবু নামের একজন অপ্রশিক্ষিত চিকিৎসক এনে সিজারটি করা হয়। এতে সচেতন মহল মনে করেন, ইওসি ট্রেনিং নেই এমন চিকিৎসক দ্বারা সিজার করানো আইনসিদ্ধ নয়।

এসব অভিযোগের ব্যাপারে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক মোঃ মোদাব্বের হোসেন বলেন আগে তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করুন,তারপর তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD