January 15, 2025, 7:15 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সুজানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ উন্নত দেশ গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তুলতে হবে- ইউএনও রাশেদুজ্জামান ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে কাঠ রিফাইন কারখানার বয়লার বিস্ফো-রণে দুইজন তানোরে জামায়াতের রাজনীতিতে প্রাণচাঞ্চল্য শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন নজির হোসেন ফাউন্ডেশন নারীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা ও টেকসই উন্নয়নে টিম চিহ্নের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নলছিটিতে জিয়া সাইবার ফোর্সের উপজেলা ও পৌর কমিটি গঠন থানচিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এসবিএম ইট ভাটাকে জরিমানা সার ও বীজের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের ডিলারশিপ বাতিল হয়ে যাবে-স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা জমি নিয়ে বিরোধ, প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা নিহত
নদ-নদী,খাল-বিলে পানি নেই, চাহিদাও নেই দেশীয় মাছ ধরার যন্ত্রপাতি

নদ-নদী,খাল-বিলে পানি নেই, চাহিদাও নেই দেশীয় মাছ ধরার যন্ত্রপাতি

রওশন আরা শিলা, নওগাঁ প্রতিনিধিঃ- চলতি ভরা বর্ষা মৌসুমে আষাঢের শুরুতে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় নওগাঁর আত্রাই উপজেলা সহ বেশকিছু উপজেলার নদ-নদী, খাল-বিলে আশানুরুপ পানি জমেনি। নেই কোন স্রোতধারাও, ফলে বাজারে মাছ ধরার জন্য দেশীয় পদ্ধতিতে বাঁশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ ও চাই বা খলসানি ক্রয়-বিক্রয়ে নেই তেমন সাড়া। এ ছাড়া এসব মাছ ধরার যন্ত্র তৈরিতে ব্যবহারকৃত বাঁশ সুতাসহ প্রয়োজনীয় উপবরণের মূ্ল্য বেশি হওয়ার কারনেও ক্রেতারা কিনছে সীমিত পরিমানে এতে করে হতাশায় পড়ছে বাজারে নিয়ে আসা এসব যত্রের বিক্রেতারা, উপজেলার আহসানগঞ্জ, সমসপাড়া, মির্জাপুর বাজারসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে আহসানগঞ্জ হাটের কয়েকজন বিক্রেতা উপজেলার জয়সাড়া গ্রামের ইয়াসিন আলী, ইয়াকুব আলীর সাথে কথা বলে এমন তথ্য জানান তারা। বগুড়া জেলার একজন কুন্দগ্রামের ক্রেতা সামসুদ্দিনএর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আগে বর্ষার শুরুতে আকাশের পানিতে নদ-নদী,খাল-বিলে পানি থৈ থৈ করত। আর শ্রোতের বিপরীতে দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন প্রকার মাছ দেখা যেত। বাজারে দেশিয় তৈরি এসব যন্ত্র কেনার ধুম পড়ে যেত। হাট-বারের দিন ছাড়াও তাড়া বাড়ী থেকে গিয়ে কিনে নিয়ে আসত। এখন আর সেই দিন নেই। তারা আরো বলেন, বাঁশ,সুতাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এগুলো আর তৈরি হয় না। বিত্রেতারা জানান, মাছ ধরার চাই বা খলসানী এসব দেশি যন্ত্রের এলাকা ভেদে বিভিন্ন নাম রয়েছে এবং খুচরা বিক্রি ও আলাদা আলাদা, বর্তমানে বাজারে প্রতিটি ভরং তিন শত পঞ্চাশ টাকা, খলসা চারশত টেপা দুই শত পঞ্চাশ টাকা,পলাই একশত পঞ্চাশ টাকা,বৃত্তি একশত সত্তর টাকা, ক্যাসেট আশি টাকা, দিরু দুইশত বিশ টাকা ও খলসানী দুই শত পঞ্চাশ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তবে বাজারে এসব মাছ ধরার যন্ত্রের চাহিদা কম হলেও আকাশের পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হলেই এগুলোর চাহিদা বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন তারা।#

রওশন আরা পারভীন শিলা
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD