July 13, 2025, 1:04 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
আমার দেশ সম্পাদকের মায়ের মাগ-ফিরাত কামনায় দোয়া-মিলাদ বাকৃবিতে কৃষি অনুষদীয় শিক্ষার্থীদের ১ম ইন্টার্নশীপ প্রোগ্রামের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত আশুলিয়ায় কিশোর গ-্যাং জু-য়ারি ও মা-দক কারবা-রিদের কাছে সাধারণ মানুষ জি-ম্মি সংবাদপত্র চালানো ও সংবাদ তৈরি করে সাংবাদিকতা করা এতটা সহজ নয় নড়াইলের ঐতিহ্যবাহী প্রভাবশালী হিন্দু জমিদার কালিশঙ্কর রায়ের বাড়ি আজ তার কিছুই নেই গৌরনদীতে বর্ষাবরণ ও কবি-সাহিত্যিকদের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত আমজনতার দল চট্টগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত মিডফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হ-ত্যার প্র-তিবাদে ময়মনসিংহে ছাত্র-জনতার মানব-বন্ধন ও বিক্ষো-ভ সমাবেশ সলঙ্গায় স্কুল ছাত্র নিহ-ত গৌরনদীতে কবি-সাহিত্যিকদের বর্ষাবরণ ও মিলন মেলা অনুষ্ঠিত ‎
পঞ্চগড়ে রাতের আধারে গাছ কাটছে গাছ খেকোরা নজরদারি নেই সেই সাথে অবৈধ ভাবে চলছে করাতকল

পঞ্চগড়ে রাতের আধারে গাছ কাটছে গাছ খেকোরা নজরদারি নেই সেই সাথে অবৈধ ভাবে চলছে করাতকল

মোঃ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় :
পানিমাছ প্বাকুরি জারের পাশেই বাজারের পাশেই গত দুদিন আগে রাতের বেলা গাছ কেটে নিয়ে গেছে পরবর্তীতে একটি কেরাত কলে কেটে উন্নত সরিয়ে ফেলা হয়েছে জেলা জুড়েই চলছে গাছ খেকোদের তেলেসমাতি কারবার
কাঠ জোগান দিতে গিয়ে রাতের আঁধারে চুরি হচ্ছে বন বিভাগের হাজারো ফলজ ও বনজ গাছ।এদিকে কর্তৃপক্ষ বলছে লাইসেন্সবিহীন করাত কলের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চলছে।বন বিভাগের তথ্যনুযায়ী, জেলায় মোট ২৫৪ টি করাত কল রয়েছে।সদরে ৯৩টি,আটোয়ারীতে টি ১৪,তেঁতুলিয়ায় ৩৪টি, বোদায় ৬৫ টি, দেবীগঞ্জে ৪৫ টি। এদের মধ্যে সদরে ৪ টি,আটোয়ারীতে ৫ টি বোদা ও দেবীগঞ্জে ২৫ টি কলের লাইসেন্স রয়েছে। ৩০ জন কল মালিক লাইসেন্স পেতে আবেদন করেছেন। সরেজমিনে ঘুড়ে দেখা যায়, শহরের জালাসি, শিংপারা, রৌশনাবাগ, হেলিপোর্ট, ফকিরের হাট, ফুটকিবাড়ি, বোর্ড বাজার, গলেহাবাজার, গলেহা সরকারপাড়া, টুনিরহাট, ধাক্কামারা, মালাদাম, আমকাঁঠাল, কাজিরহাট, জগদল, কাজলদিঘী, কালিয়াগঞ্জ, গোয়াল পাড়াসহ জেলা উপজেলার আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে কলগুলো।

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দুশো মিটারের মধ্যেও গড়ে উঠেছে অবৈধ করাত কল। নিয়মানুযায়ী একটি করাত কল লাইসেন্স বাবদ সরকারী কোষাগারে জমা দিতে হয় প্রায় ২ হাজার টাকা সাথে ১৫ শতাংশ ভ্যাট, এবং প্রতি বছর কল প্রতি নাবায়ন ফি ৫০০ সাথে ১৫ শতাংশ ভ্যাট। তাই নতুন লাইসেন্স ও পরবর্তী নবায়ন না হওয়ায় সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কল মালিক জানান,জেলার কল-মালিকদের পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র আর বনবিভাগের লাইসেন্স পেতে ঘুরতে হচ্ছে বছরের পর বছর। আবার বৈধতা না থাকায় বনবিভাগ কর্তৃপক্ষের কাছে হয়রানির স্বীকার হতে হচ্ছে তাদের। সরকারের আয়ের উৎস হিসেবে যােগান দিতে বৈধভাবে কলের কার্যক্রম চালাতে লাইসেন্স প্রাপ্তির জােড় দাবী জানায় তারা।

পঞ্চগড় বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মধুসূদন বর্মন বলেন,লাইসেন্স ছাড়া যাদের করাত কল চলছে তাদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা ও মামলা দায়ের অভিযান প্রতিনিয়ত চলছে।কল মালিকরা লাইসেন্স নিতে আগ্রহ থাকলেও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের জটিলতায় তা পারছেনা।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD