July 6, 2025, 7:21 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সেরা রিপোর্টারের পুরস্কার পেলেন সাংবাদিক এম এ আলিম রিপন সুজানগরের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে স্বাবলম্বী করতে জামায়াতের উদ্যোগে ছাগল বিতরণ আশুলিয়া থানায় নবনিযুক্ত (ওসি) হান্নান যোগদানের পর থেকে অ-পরাধীদের ঘুম হারাম সলঙ্গায় চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে পাশে দাঁড়ালো মানবাধিকার সংগঠন রাজশাহীতে বিএনপির মনোনয়ন চান অবসরপ্রাপ্ত দুই সেনা কর্মকর্তা। নড়াইলে তিন কন্যার জন্ম দিলেন গৃহবধূ গোদাগাড়ীতে মহিষ পালনের উপর তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু মহেশপুরে ওয়াশিমের লা-শ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৩ মাস পর ফেরত দিলো বিএসএফ বাগেরহাটে মাদ্রাসা শিক্ষকের জমি দ-খল চেষ্টা, গাছ ক-র্তন করে হা-মলা কুমিল্লায় পথ সভায় স-র্তক বার্তা দিয়ে দেশব্যাপীকে সজাগ থাকতে বললেন- ডা.সফিকুর
নড়াইলে মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রে রেনু পোনা উৎপাদন বন্ধ দুই যুগেরও বেশী সময় ধরে

নড়াইলে মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রে রেনু পোনা উৎপাদন বন্ধ দুই যুগেরও বেশী সময় ধরে

উজ্জ্বল রায় (নড়াইল জেলা) প্রতিনিধি:

নড়াইলের মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রটিতে রেনু পোনা উৎপাদন বন্ধ রয়েছে দুই যুগেরও বেশী সময় ধরে। জনবল সংকট, পুকুরের পানি শুকিয়ে যাওয়াসহ নানা কারণে প্রতিষ্ঠানটি উৎপাদনে যেতে পারছে না। হ্যাচারির ব্যবহৃত জিনিসপত্র অযত্ন ও অবহেলায় অকেজো হয়ে পড়ে আছে। স্থাপনাটি পরিণত হয়েছে বখাটেদের আড্ডা আর গবাদি পশুর চারণ ভুমিতে।
আশির দশকে নড়াইল-যশোর মহাসড়কের পাশে ৯ একর ৭৫ শতক জায়গার ওপর নির্মিত হয় নড়াইল মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র। ১৯৯৬ সালে কেন্দ্রটিতে মা মাছ থেকে পোনা উৎপাদিত হয়। এরপরে আর পোনা উৎপাদনে যেতে পারেনি। দীর্ঘদিন ধরে অযত্নে পড়ে আছে এই কেন্দ্রের ৮টি পুকুর। বছরের অর্ধেক সময়ই পুকুরে পানি থাকে না।
৫ টি পদের বিপরীতে কেন্দ্রটিতে বর্তমানে মাত্র দু’জন কর্মরত আছেন। রক্ষণাবেক্ষণ ও দেখভালের অভাবে প্রজনন কেন্দ্রটির পাম্প, মটর, বৈদ্যুতিক বাল্বসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র প্রতিনিয়ত চুরি হয়। বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশের ফলে নিরাপত্তার অভাব রয়েছে।
মৎস্য চাষিরা জানান, এই খামার স্থানীয় মৎস্যজীবীদের কোনো কাজে আসছে না ।
জেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলায় মাছের চাহিদা রয়েছে ১৬ হাজার মেট্রিক টন। উৎপাদন হয় ২২ হাজার মেট্রিক টন। জেলার চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত মাছ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়। জেলায় চিংড়িসহ মাছের খামার আছে ১৩ হাজার। এসব খামারে প্রতি বছর প্রায় ৪ কোটি মাছের পোনার চাহিদা রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD