গোদাগাড়ীতে এসিডির কমিউনিটি সংলাপ অ-নুষ্ঠিত

রাজশাহী থেকে মোঃ হায়দার আলীঃ রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে  উপজেলা পরিষদ সন্মেলন কক্ষে এ্যাসোসিয়েশন ফর কম্যুনিটি ডেভেলপমেন্ট -এসিডির বাস্তবায়নে “কমিউনিটি সংলাপ ” অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২২ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০ সময় চিলড্রেন নো বেটার -মেকিং চাইল্ড পার্টিসিপেশন দ্যা কী টু ইস্প্রুভিং ইফেকটিভনেস অব অ্যাকশন এগেইনস্ট সেক্রপ্লয়টেশন অব চিলড্রেন এর উপর ভিক্তি করে শিশুদের আত্মবিশ্বাস, নেতৃত্বের বিকাশ ঘটানোর ক্ষত্রে বেশ অগ্রনী ভূমিকা পালন করছেন।

 উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমেদ এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোহাঃ আব্দুল মানিক, উপজেলা মহিলা বিষায়ক কর্মকর্তা নিলুফার ইয়াসমিন,  গোদাগাড়ী মডেল থানার ওসি তদন্ত মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, গোগ্রাম আদর্শ বহুমূখি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম,  প্রেমতলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মুক্তার হোসেন, প্রেমতুলী সুকবাসিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানাজ খাতুন, গোদাগাড়ী প্রেস ক্লাবের সভাপতি এবিএম কামরুজ্জামান বকুল।

এসিডির প্রোজেক্ট কোওর্ডিনেটর,  মোঃ আলী আহমেদ, এসিডির প্রোজেক্ট কোওর্ডিনেটর মোঃ আহসান উল্লাহ সরকার, প্রোগ্রাম অফিসার, আতিয়া তানসিমা প্রমূখ।

এ প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয় হয় ২০২৪ ইং ফ্রেব্রুয়ারী মাসে। ৪০ জন শিশুর মধ্যে থেকে ২৫ চাইল্ড লিডার  বাছাই করা হয়েছে। এরা সবাই বিভিন্ন প্রশিক্ষনের মাধ্যমে  নিজের দক্ষ করে গড়ে তুলেছেন।  তারা নেতৃত্বে ব্যপারে দক্ষ। তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, পরিশ্রম, কিছু শিক্ষকের দ্বারা, সহপাঠী, সিনিয়রদের দ্বারা জুনিয়রের উপর,  বাল্য বিয়ের মাধ্যমে  যৌনশোষন, যৌন নিপীড়নের ঘটতে পারে।  এ ব্যপারে এসব সবাই সচেতন, প্রতিবাদী, সমস্যা চিহ্নিতকরণ এবং সমস্যা সমাধানে বস্তবধর্মী পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারে। বক্তৃতা পদ্ধতি পরিহার অংশগ্রহণের মাধ্যমে, খেলতে খেলতে, বাস্তব শিক্ষা গ্রহন করে থাকে।

যৌন নির্যাতনের স্বীকার শিশুরা পড়া লিখা করতে পারে না। বন্ধুদের সাথে মেলামেশা করতে পারে না। আত্নহত্যার পথ বেছে নেয়।

শিশুদের মতামতের প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ কেন্দ্র থাকতে হবে। হট লাইনগুলি শিশুবান্ধন করতে সবাইকে এব্যপারে সহযৌগিতা করতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমেদ বলেন,  এসিডি সুপরিচিত,  শিক্ষিত,  স্বচ্ছল পরিবারের ছেলে মেয়েরা এখনে যৌনহয়রানী,  বাল্য বিয়ের উপর গবেষণার করেছে। শুধু  মেয়েরা ইফটিজিং স্বীকার হচ্ছে না।  ছেলেরাও ইফটিজিং এর স্বীকার হচ্ছে আমি চাই আগামীতে একেবারে গ্রামে,  বরেন্দ্র এলাকার, অশিক্ষিত,  শ্রমিক, কৃষক, আদিবাসী ছেলে মেয়েদের আত্নবিশ্বাসী,  গবেষণার কাজে দেখতে চাই। এ ধরনের কার্যক্রমের জন্য এসিডি কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই  এবং সাফল্য কামনা করি।

মোঃ হায়দার আলী 

নিজস্ব প্রতিবেদক, 

রাজশাহী।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *