September 8, 2025, 12:14 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গলে আনসার ব্যা-টালিয়নের সফল ফা-য়ারিং অ-নুশীলন ভারতের মু-খপোড়া হনুমান এখন গোদাগাড়ীর বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বে-ড়াচ্ছে সন্ধ্যা নদীর কবলে উত্তর নাজিরপুর ধানের হাট জামে মস-জিদ চারঘাট-বাঘার মানুষের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নি-শ্চিত করার আহ-বান – অধ্যক্ষ নাজমুল হক চারঘাটে স্থানীয় সরকারি সেবা খাত সমূহে নাগরিক পরি-বীক্ষণ বিষয়ক প্রশি-ক্ষণ সুজানগরের তঁাতিবন্দে পরি-ত্যক্ত অবস্থায় মিল+লো দেড় কেজি গঁা-জা আদর্শ গ্রামের স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছেন রোটারিয়ান ইকবাল হোসেন ময়মন‌সিংহে সাংবাদিকদের সাথে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী এমরুল এর ম-তবিনিময় ময়মনসিংহের ১৩ উপজেলা নিয়ে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের প্র-স্তুতিমূলক সভা পলাশবাড়ীতে সারের কৃত্রিম সং-কট,ডিলারদের বি-রুদ্ধে কা-লোবাজারীর অ-ভিযোগ
সন্ধ্যা নদীর কবলে উত্তর নাজিরপুর ধানের হাট জামে মস-জিদ

সন্ধ্যা নদীর কবলে উত্তর নাজিরপুর ধানের হাট জামে মস-জিদ

সাব্বির হোসেন।

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের উত্তর নাজিরপুর ধানেরহাট জামে মসজিদটি সন্ধ্যা নদীর ভাঙ্গনে বিলীন হওয়ার পথে।মসজিদটির মুসল্লীগণ জানান এ মসজিদে
১৯৯২ সাল থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতের সাথে পড়ে বিভিন্ন প্রান্তর থেকে আশা মুসল্লীরা এ। কিন্তু নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এ পর্যন্ত পর পর চারবার মসজিদটি স্থানান্তরিত করতে হয়েছে।বর্তমানে মসজিদটি একেবারে সন্ধ্যা নদীর কিনারায় এসে গেলে মুসল্লিরা শঙ্কায় রয়েছে। যেকোনো সময় এর স্থাপনা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। এ অবস্থায় মসজিদটি অতিদ্রুত অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া একান্ত প্রয়োজন। নিম্মবিত্ত ও মধ্যবিত্ত’র গণবসতি এলাকার মসজিদটির ফান্ডে কোন টাকা না থাকায় তারা কোনো উপায় খুজে পাচ্ছে না।ইতোপূর্বে থেকেই ধানের হাট থেকে খাজনা তুলে, স্থানীয়দের অর্থে এবং সরকারি কিছু অনুদানে মসজিদটি ৪ বার স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।কিন্তু নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় এখানকার অনেক বাসিন্দা বাড়ি ঘর নিয়ে অন্যত্র চলে গেছে যার কারণে অর্থাভাবে মসজিদটি চালাতেও এর কমিটির লোকজন হিমশিম খাচ্ছে।মুসল্লিগণ সরকারিভাবে কিছু আর্থিক অনুদান পাওয়ার কথা ব্যক্ত করেছেন।যাতে তারা মসজিদটি অন্যত্র সরিয়ে পূনঃনির্মান করে মুসলমানদের মূল ইবাদত নামাজ জামায়াতের সাথে আদায় করতে পারেন।পাশাপাশি তারা স্বচ্ছল ও বিত্তবান ইসলাম ধর্মপ্রাণ মানুষদের নিকট মসজিদটি পুনঃনির্মাণে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।

মোঃ সাব্বির হোসেন

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD