July 16, 2025, 1:56 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
চট্টগ্রামে ‘জুলাইয়ের গান ও ড্রোন শো’—তরুণদের হৃদয়ে বিপ্লবের আলোর রেখা ভালুকায় উচ্ছে-দের পর ফের ব্যবসার সুযোগ পেয়ে উচ্ছ্বসিত ফুটপাতের দোকানিরা চসিকের নতুন পরিচ্ছন্নতা ছ-ক: চলবে না আর ময়লার নামে লু-টপাট যশোরে অ-গ্নিকাণ্ডে ক্ষ-তিগ্রস্ত পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা মধুপুরে ক্রয়কৃত জমিতে যেতে বাঁ-ধা প্রদান সহ হুম-কির অভি-যোগ দেশে ১০ মাসে ৩৫৫৪ খু-ন, ৪১০৫ ধ-র্ষণ ও ৮১৯ জনকে অ-পহরণ জনমনে আত-ঙ্ক সুজানগরে বিএনপির সংঘ-র্ষের ঘটনায় ১২নেতাকর্মী কা-রাগারে,অপর মাম-লার প্রধান আসা-মী আ-টক সুজানগর সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পেলেন আব্দুর রাজ্জাক গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সম্মেলন দলকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করবে- আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান যখন মাদ-ক বিরো-ধী অভি-যান পরিচালনা করে
মধুপুরে ক্রয়কৃত জমিতে যেতে বাঁ-ধা প্রদান সহ হুম-কির অভি-যোগ

মধুপুরে ক্রয়কৃত জমিতে যেতে বাঁ-ধা প্রদান সহ হুম-কির অভি-যোগ

আব্দুল হামিদ,
মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ক্রয়কৃত জমিতে যেতে বাঁধা প্রদান ও হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায় মধুপুর উপজেলার মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের হাজীপুর গ্রামের তৌফিক রহমান মামুন একই ইউনিয়নের দড়িহাসিল গ্রামেন মৃত নওশের আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম লালমিয়ার নিকট হতে দুই শতাংশ জমি ক্রয় করে। জমি ক্রয় করার পর উক্ত জমিতে মাটি ভরাট করতে গেলে আশরাফুল ইসলাম লালমিয়া তাতে মাটি ফেলতে বাঁধা প্রধান করছে বলে জানান ভুক্তভোগী মামুন। তৌফিক রহমান মামুন জানান, প্রায় এক বছর আগে তিনি লাল মিয়ার নিকট হতে দুই শতাংশ জমি ক্রয় করেছেন। ক্রয়কৃত জমিতে বাড়ী করার জন্য মাটি ভরাট করতে গেলে লাল মিয়া বাঁধা প্রধান করে, এমনকি উক্ত জমিতে গেলে তাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয় বলেও জানান। মামুন জানান, লাল মিয়া প্রতিবেশী হাকিমের নিকট হতে ১২ শতাংশ জমি ক্রয় করে। ক্রয়করার কয়েক বছর পর সেই জমি মামুনের নিকট দুই শতাংশ এবং রাশিদার নিকট দশ শতাংশ জমি বিক্রি করে দেয়। মামুন আরও জানান লাল মিয়ার মোট বার শতাংশ জমি আমাদের দুই জনের নিকট বিক্রি করে দেয়। রাশিদা দশ শতাংশ জমি ক্রয় করার পর বাকী দুই শতাংশ জমি সে ক্রয় করেন। এখানে লালমিয়ার আর কোন জমি না থাকার পরও সে আমার ক্রয়কৃত জমিতে মাটি ফেলে ভরাট করতে বাঁধা দিচ্ছে এবং ওই জমিতে যেতে বাঁধা নিষেধ করছে বলে জানান ভুক্তভোগী মামুন। এব্যাপারে মামুন প্রশাসের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD