July 13, 2025, 9:37 pm
শেখ তৈয়ব আলী, খুলনা।
মোঃ শওকত আলী খান খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার শাহাপুর গ্রামের বাসিন্দা। খানশাহাপুর মৌজার এসএ ৩১৮, ৩৪৯, ৩৬৭, ৩১৯, ১১১৪, ৩০৯, ৩৯০, ২৪৭, ১০৭০, ৮৬, ১৩৪, ১০৩১, ১০০৬, ৮৪৬, ১১০৪, ১১০৫, ২৪৭, ৩৮৬, ৩৭৮, ৯১৬ ও ৩৯২ দাগের মালিক ছিলেন আমার পিতা। আমার মাতা হালিমুন্নেছা আমার পিতার তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন। আমার পিতার জীবদ্দশায় ৬৭৯৯/৮৪ দানপত্র দলিলে মোট ৪.৭১ একর জমি আমার ও আমার ভাই মোহাম্মদ আলী খানের নামে হেবা করে দেন। আমার পিতার মৃত্যুর সময় আমার বয়স ছিলো তিন বছর। পিতার মৃত্যুর পর দ্বিতীয় পক্ষের চক্রান্তে আমার মা আমাকে ও তার ভাই মোহাম্মদ আলী খানকে নিয়ে নানার বাড়িতে চলে যায়। সেই থেকে মোহাম্মদ শওকত আলী খান ও আমার ভাই নানা বাড়িতে থেকে অবহেলা আনদরে বেড়ে উঠে। ২০১৬ সালে শওকত আলী খানের পৈত্রিক ভিটায় ফিরে এসে বসবাস করতে থাকে। ২০১৯ সালে দ্বিতীয় পক্ষগণ একটা ভূয়া দলিল দেখিয়ে শওকত আলীকে তার পিতার নিকট হতে দানীয় সূত্রপ্রাপ্ত জমি ছেড়ে দিতে বলেন। তাদের কথায় রাজি না হওয়ায়। দ্বিতীয় পক্ষগণ স্থানীয় ভূমিদস্যুদের সহযোগিতায় শওকত আলী খান ও অন্যান্য ওয়ারেশ ভাই-বোনের সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করে নেয় (দখলকারীরা হলেন শাহাপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম খান শান্ত) এনামুল মোড়ল, আশরাফুল আলম খান, আইয়ুব আলী খান, আরাফাত খান, আশিকুজ্জামান খান, আব্দুল মান্নান খান (অবসরপ্রাপ্ত সেটেলমেন্ট অফিসার), খান আসাদুজ্জামান, দেব্রত পাড়ৈ, সালাহ উদ্দিন মোড়ল, পিন্টু বিশ্বাস, প্রকাশ মন্ডল, অমিয় বাছাড়, সাগর মন্ডলসহ আরো অনেকে।