October 31, 2024, 2:16 am
এম এ আলিম রিপনঃ পদ্মা নদীতে নিখোঁজ হওয়ার দুইদিন পর কুষ্টিয়া পুলিশের এএসআই মুকুল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পাবনার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ঘাট পুলিশ ফাঁড়ি। তিনি কুষ্টিয়ার কুমারখালী থানার এএসআই। বুধবার (৩০ অক্টবর) সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে পদ্মা নদীর পাবনার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের মহনপুর এলাকা থেকে ভাসমান অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার বিকেল ৩ টার দিকে কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ এলাকায় নদী থেকে এএসআই সদরুল আলমের মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। নাজিরগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বেলাল হোসেন জানান, পদ্মা নদীতে ডিঙ্গি নৌকার মাঝি আমাকে ফোন করে মরদেহের খবর দেয়। তারা মরদেহটি রশি দিয়ে ড্রেজারের সাথে বেধে রেখেছিল। পরে আমরা গিয়ে উদ্ধার করি। উল্লেখ্য, গত সোমবার ভোররাত ৪টার দিকে একটি নৌকায় স্থানীয় দুই ইউপি সদস্য ছানোয়ার ও আনোয়ার কুমারখালী থানার ছয়জন পুলিশকে নিয়ে পদ্মা নদীতে যায়। এসময় অবৈধভাবে জাল ফেলে মাছ ধরছিলেন জেলেরা। পুলিশের নৌকা জেলেদের দিকে গেলে দুর্বৃত্তরা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করে। এসময় নৌকায় থাকা এএসআই সদরুল আলম ও এএসআই মুকুল হোসেন নদীতে ঝাঁপ দেন। এরপর থেকেই তারা নিখোঁজ ছিলেন।
সুজানগর(পাবনা)প্রতিনিধি।।