ষ্টাফ রিপোর্টারঃ
ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) সংসদীয় আসনে এগিয়ে আছে গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক ‘ট্রাক’
নির্বাচনের দিনক্ষণ যত এগিয়ে আসছে ততই ট্রাকের হর্ণের শব্দ ভাসছে গ্রাম-গঞ্জের সর্বস্তরের গণমানুষের মাঝে। ভোটারদের ভাবনা, বিপুল সংখ্যক সমর্থকের গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণায় নতুন মাত্রা পেয়েছে জনগণ মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারের সাবেক মেয়র আলহাজ্ব মোঃ এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ এর ‘ট্রাক’ প্রতীক। হেভিওয়েট এই প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে নির্বাচনী মাঠ কাঁপাচ্ছেন উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।
গ্রহণযোগ্য প্রার্থী হিসেবে ভোটাররা তাকেই বেছে নিয়েছেন। তারা জনগণের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিছের ট্রাক প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করার অঙ্গিকার নিয়ে মাঠে কাজ করছেন। তারা ট্রাক প্রতীকের পক্ষে নিরলস গণসংযোগ ও প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। মাঠে আছেন আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের একাংশের নেতা-কর্মী ও সমর্থক, ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের বড় অংশ, জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজসহ বিশাল সমর্থক গোষ্ঠি। আনিছের ‘ট্রাক’ প্রতীকের গণজোয়ার ধরে রাখতে সমর্থকরা নতুন নতুন কৌশলে প্রচারণা চালাচ্ছেন। নির্বাচনী গান ও কথা নিয়ে প্রচার কাজে অংশ নিয়েছেন সাংস্কৃতিক কর্মীরা। অপরদিকে ভোট প্রদানের আগ্রহে দিন কাটাচ্ছেন ট্রাক প্রতীকের সমর্থকরা।
শক্তিশালী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব এবিএম আনিসুজ্জামান ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের অন্যতম সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি । ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী আনিছ উপজেলার একজন জনপ্রিয় গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিবিধ। সরকারের উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে তার ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা। নিজের অবস্থান, বলয় ও ভোট ব্যাংক থাকার কারণে বিপুল সংখ্যক সমর্থকের অনুরোধে তিনি পৌরসভার মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে এমপি প্রার্থী হয়েছেন। মূলত তার কারণেই সর্বস্তরের ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। ৩রা জানুয়ারী বুধবার পর্যন্ত আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সাথে স্বতন্ত্র প্রার্থীর মাঝে ভোটযুদ্ধের অবস্থা বিশাল ব্যবধান লক্ষ্য করা গেছে। পৌর এলাকার উন্নয়নে ভূমিকা,মানুষের সাথে সভ্যআচরণ,মানবিকতাসহ নানান কারণে ‘ট্রাক’ প্রতীকের পক্ষে সৃষ্টি হয়েছে গণজোয়ার।
হেভিওয়েট স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান এর ট্রাক প্রতীকের পক্ষে অবস্থান নিয়ে নির্বাচনী মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ময়মনসিংহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ডজনখানেক নেতা প্রতিদিন বিভিন্ন মতবিনিময় ও উঠান বৈঠকে বক্তব্যে বলেন, আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাতিঘর জননেত্রী শেখ হাসিনা সবার জন্য এবারের সংসদ নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। নির্ভয়ে পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন। এ কারণেই আমরা জনগণের পছন্দের প্রার্থী আনিছের ‘ট্রাক’ প্রতীকের পক্ষে মাঠে নেমেছি। নেতারা বলেন, ত্রিশাল আসনের সর্বস্তরের ভোটারদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের উল্লেখযোগ্য নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা আমাদের সাথে রয়েছেন। আমরা ৭ জানুয়ারি ট্রাক প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করে ঘরে ফিরবো ইনশাআল্লাহ। নেতারা আরো বলেন, এবিএম আনিসুজ্জামানের গ্রহণযোগ্যতা, সাংগঠনিক দক্ষতা, বলিষ্ঠ ভূমিকা, বিচক্ষণতা ও মানুষের পাশে থাকার কারণে আমরা ‘ট্রাক’ প্রতীকের পক্ষ নিয়েছি।
নির্লোভ ও পরোপকারী আনিসুজ্জামান নানান কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। তাকে বিজয়ী করতে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে চলছে তোড়জোড়। বিবেচনা করা হচ্ছে জনপ্রিয় প্রার্থী হিসেবে। সম্মানজনক ভোট ব্যবধানে ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী আনিছ বিজয়ী হবেন বলে পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা। অবহেলিত ত্রিশাল উপজেলাবাসীর উন্নয়নে সর্বস্তরের ভোটাররা এরই মধ্যে ‘ট্রাক’ প্রতীকের পক্ষে একজোট হয়েছেন। ভোটারদের মতে, কাঙ্খিত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে সর্বস্তরের মানুষের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন একমাত্র এবিএম আনিসুজ্জামান । গ্রহণযোগ্য প্রার্থী হিসেবে ভোটাররা তাকেই বেছে নিয়েছেন। তারা জনগণের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিছের ট্রাক প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করার অঙ্গিকার করেছেন।
Leave a Reply