মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রাজাকারমুক্ত সংসদ চাই লিখেছেন সুখেন্দু শেখর

অধ্যক্ষ সুখেন্দু শেখর বৈদ্য যিনি বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সিনিয়র সদস্য,জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের তিনি আজ তার একান্ত নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করে রাজাকার মুক্ত ও তাদের বংশধর মুক্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী দাবী করে একটি স্ট্যাটাস দেন। যা হুবহু নিম্নে উপস্থাপন করা হলো-

“মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রাজাকারমুক্ত সংসদ চাই”

রাজাকার কিংবা রাজাকারের সন্তানেরাও যেন সংসদে যেতে না পারে সেজন্য সকলকে সতর্ক থাকতে হবে । বিগতদিনে এমপি হয়েও তাদের চরিত্রের বৈশিষ্ট পরিবর্তন ঘটাতে ব্যর্থ হয়েছে। স্বার্থ হাসিল করাই ছিল ওদের একমাত্র উদ্দেশ্য ।

এক কথায় বলা যায় যে “জীবের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রনকারী ক্ষুদ্রতম এককই জিন । জিন তথ্য অনুযায়ী রাজাকারের সন্তানও তার বাবা- মায়ের বৈশিষ্ট বহন করে । ঠিক তেমনি একজন মুক্তিযাদ্ধার সন্তান তার বাবা-মায়ের বৈশিষ্ট নিয়ে অসাম্প্রদায়ি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ ও সমাজ পরিচালনা করবে এটাই স্বাভাবিক । ৭১ এ রাজাকের মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধংস করে জাতির কন্ঠরোধ করা।শিক্ষার মানোন্নয়নে সাংসদদের নৈতিকতা উন্নত করা বাঞ্ছনীয়।শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেন টাকা ইনকামের মূল লক্ষবস্তু না হয় ।

‘বিএনপি যতই বাগাড়ম্বর করুক না কেন, তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। সমাজের একটি অংশ তাদের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। যুক্ত রয়েছে সুশীল সমাজের একটি অংশ। তারা যে নির্বাচনে ভোট পাবে না, তা নয়। মূলত তারা হিরো আলম মার্কা নেগেটিভ ভোটের একটি অংশ পাবে।’

মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে নির্বাচিত করে আগামী সংসদকে রাজাকার মুক্ত করতে হবে ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ ও নির্বাচন ২০২৪’ ভাবনা থেকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী সংসদ হতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের।

লিখেছেন-
অধ্যক্ষ সুখেন্দু শেখর বৈদ্য
সিনিয়র সদস্য
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদ।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *