May 11, 2025, 11:13 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
মাগুরায় রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উদযাপিত সুন্দরবনের নতুন হুম-কি: বনদ-স্যু নয়, এখন মহাজন চুরিতে জড়িত কর্মকর্তারা এখনো বহাল, এদের সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয় : মাওলানা ইকবাল হোসাইন সলঙ্গার আব্দুল আলিম হজ্ব কাফেলার মাধ্যমে ৯৬ জন হজ্বযাত্রী হজ্বে গমন চারঘাট পৌরসভায় সমস্যা সংজ্ঞায়ন ও প্রাথমিক ধারণা প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালা বেলকুচিতে আওয়ামী লীগ নেতা ইউপি সদস্য রফিকুলের অত্যা-চারে অতি-ষ্ঠ এলাকাবাসী মুন্সীগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরো-ধের জেরে হাম-লায় আহ-ত ৩ ধামইরহাটে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে ব্য-র্থ হওয়ায় যুবকের আত্মহ-ত্যা পাইকগাছা পৌরসভায় বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন পাইকগাছায় চাঁ-দা চেয়ে ঘের ব্যবসায়ীকে চিঠি, থানায় জিডি ; ব্যবসায়ী দম্পতির প্রেস ব্রিফিং
পঞ্চগড়ে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ

পঞ্চগড়ে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ

মোহাম্মদ বাবুল হোসেন পঞ্চগড় প্রতিনিধি: পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে দুইজন শিক্ষককে পূর্বের তারিখ দেখিয়ে নিয়োগ দেওয়ার সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার ছয়মাসেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এদিকে ঐ স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল বারী তাদের এমপিও ভুক্তের জন্য ফাইল পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন।
তবে জেলা শিক্ষা অফিসার শাহীন আকতার জানান, স্কুলে খবর নেয়া হয়েছে ঔ নামে কোন শিক্ষক নাই, আর থাকলেও কোনদিন এমপিওভুক্ত হবে না।

এর আগে গত ২২ নভেম্বর উপজেলার চতুরাডাঙ্গী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল বারীর বিরুদ্ধে অবৈধভাবে দুইজন শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন, গীতা রানী দাস নামের এক শিক্ষিকা।যিনি ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে একই উপজেলার এন বি এল হাজী লুৎফর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। আরেকজন বিষ্টু রাম রায় নামের এক শিক্ষক। যাকে এই প্রতিষ্ঠানে ২০১৫ সালের ১৫ অক্টোবরে যোগদান দেখিয়েছেন। অথচ তিনি নীলফামারী জেলার লতিবাড়ি চৌরঙ্গী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকতা করছেন।
সংবাদে উল্লেখ করা হয় প্রতিষ্ঠানটি ননএমপিও থেকে এমপিও হওয়ার পর ঐ শিক্ষক দুইজনকে কৌশলে ২০১৫ সালে নিয়োগ দেখানো হয়। অথচ করোনাকালীন সময়ে ননএমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীদের জন্য সরকার চিন্তা করে প্রণোদনা সহায়তা দেয়। সেই প্রণোদনা নেয়ার তালিকায় ১১ জন শিক্ষক কর্মচারীর নাম দিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিস ও নির্বাহী অফিসারকে প্রত্যয়ন দেয় প্রধান শিক্ষক আব্দুল বারী কিন্তু ওই তালিকায় বিষ্টু রাম রায় ও গীতা রানী দাসের নাম ছিল না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি এমপিওভুক্ত হওয়ার পর পূর্বের তারিখ দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজপত্র জাল তৈরি করে নিয়োগ দেয় তাদের।
বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বার্ষিক জরিপ ২০২২, শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারী সম্পর্কিত তথ্যে এ দুজনের নামসহ ১৩ জনের নামের তথ্য পাঠিয়েছেন।
এদিকে এন বি এল হাজী লুৎফর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুর কুতুবে আলম শিক্ষক গীতা রানী দাসের তথ্য ব্যানবেইসে পাঠিয়েছেন।
তবে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য পাঠানো হলেও দুই জায়গায় দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র ও দুটি মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে।
চতুরাডাংগী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল বারী এ বিষয় কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তিনি মানবিক কারনে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে অনুরোধ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD