September 16, 2025, 12:37 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
দুই দিন ধরে নি-খেঁাজ সুজানগর ইউএনও অফিসের উপ-সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা লাগেশ্বরীতে জমিজমা বিরো-ধে মোজাম্মেল কে মা-রধর, হাসপাতালে মৃ-ত্যু সরকারি কর্মচারীদের পেশাদারত্বের সঙ্গে দা-য়িত্ব পালন করতে হবে- ডিসি মুফিদুল আলম রাঙ্গাবালীতে নৌ পুলিশের অ-ভিযান অ-বৈধ ট্রলিং বোটসহ আট-ক ৩ খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরি-দর্শন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার মহেশপুরে বি-না নোটি-শে বিচার-কাজ ব-ন্ধ, বিচার প্রার্থীরা দি-শেহারা ধামইরহাটে জগদল আদিবাসি স্কুল ও কলেজে একাদশ শিক্ষার্থীদের নবীন ব-রণ ও ক্লাস উ-দ্বোধন রাজশাহী গোদাগাড়ীতে প্রা-ণিসম্পদ দপ্তর থেকে ৪০০ টি ছাগল ও উপকরণ পেলেন ২০০ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী প-রিবার নড়াইল-যশোর মহাসড়কে বাঁ-শবোঝাই ট্রাকে বাসের ধা-ক্কা, প্রা-ণ গেল পুলিশের এসআইসহ তিন জনের বাংলাদেশ আনসার-ভিডিপি’র ২য় ধাপের মৌলিক প্র-শিক্ষণ শু-রু
পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে

পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে

ইমদাদুল হক,পাইকগাছা,খুলনা।।
ঘূর্ণিঝড় ও নানা প্রতিকুলতা কাটিয়ে পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে। হলুদ ক্ষেতে সার কীটনাশক ছিটানোসহ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১২০ হেক্টর জমিতে হলুদের আবাদ হচ্ছে। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়ন গদাইপুর, হরিঢালী, কপিলমুনি ও রাড়ুলীতে হলুদ চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে। এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জমিতে হলুদের বীজ রোপন চলছে। হলুদ চাষের জন্য উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জায়গায় হলুদ চাষ ভাল হয়। বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত হলুদের বীজ বপন করা হয়। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসাবে ওল ও আলুর বীজ রোপন করা যায়। উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর, মেলেকপুরাইকাটী, তোকিয়া, গোপালপুর, মঠবাটী ও গদাইপুর, কপিলমুনি ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামে হলুদের আবাদ হচ্ছে। হলুদ চাষ করার জন্য জমি উত্তমরূপে চাষ করতে হয়। এরপর মই দিয়ে মাটি সমান করে দুই পাশের মাটি উঁচু করে হয়। এই উঁচু মাটির মধ্যে হলুদের বীজ রোপন করা হয়। উঁচু মাটির পাশে হালকা নালামত তৈরী হয়। বৃষ্টি হলে ওই নালা দিয়ে পানি বের হয়ে যায়। এতে হলুদের বীজ নষ্ট হয় না। হিতামপুর গ্রামের হলুদ চাষী সবুর হোসেন জানান, তিনি প্রতিবছর হলুদ চাষ করেন। এ বছরও প্রায় দুই বিঘা জমিতে হলুদের বীজ রোপন করেছেন। তিনি জানান, হলুদ চাষের জন্য এ বছর শুরুটা খুব ভালো ছিল,আবাদের মাঝখানে ঘুর্ণিঝড়ের কারনে পানি জমে থাকায় হলুদের ক্ষেতর কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। তবে নানা রকম পরিচর্যার পরে হলুদের আবাদ ভালো হবে বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, হলুদ একটি লাভ জনক ফসল। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসাবে ওল ও আলুর বীজ রোপন করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। হলুদ চাষীদের কৃষি অফিস থেকে বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর প্রভাবে হলুদের আবাদে কিছুটা প্রভাব প্রড়েছে। তবে এখন আবহাওয়া অনুকূলে থাকায়
হলুদের আবাদ ভাল হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD