জয়পুরহাটের সাজেদা হত্যার রহস্য উদঘাটন বেরিয়ে আসলো পরকীয়া প্রেমিক

এস এম মিলন জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

গত মাসের ২৭ সেপ্টেম্বর জয়পুরহাট পৌরসভার জানিয়ার বাগানে বেলা অনুমানিক বেলা ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে সাজদা ইসলাম সাজো নামে এক গৃহবধূকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতে গত মাসে ২৯ তারিখে তার স্বামী হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যার সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য জয়পুরজয়পুরহাটের সাজেদা হত্যার রহস্য উদঘাটন ,বেরিয়ে আসলো পরকীয়া প্রেমিক
গত মাসের ২৭ সেপ্টেম্বর জয়পুরহাট পৌরসভার জানিয়ার বাগানে বেলা অনুমানিক বেলা ১টা থেকে দেড়টার মধ্যে সাজেদা ইসলাম সাজু নামে এক গৃহবধূকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে গত মাসে ২৯ তারিখে তার স্বামী হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যার সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য জয়পুরহাট জেলার পুলিশ সুপার জনাব নূরে আলম এর দিক নির্দেশনা , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোশফেকুর রহমান এছাড়াও এই তথ্য উদঘাটনের জন্য কাজ করেন জয়পুরহাট সদর থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম ও ডিবির ওসি জনাব শাহেদ আল মামুন পুলিশের এই টিমটি তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১২ দিন পর হত্যাকারী রাব্বি হোসেন (২৩ )
জয়পুরহাট খন্দপুরের অধিবাসীকে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী থানার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। রবিবার (১০ অক্টোবর )বেলা ১ টায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে একটি প্রেস ব্রিফিং এ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব তরিকুল ইসলাম নিশ্চিত করেন। প্রেস ব্রিফিংয়ে জানা গেছে, সহযোগী হত্যাকারী আবু সাঈদ (২৩) জয়পুরহাটের একটি প্রাইভেট স্কুলের কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মৃত: সাজেদা ইসলাম সাজুর সাথে পরকিয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়িয়ে আসছিলেন। গত ২৭ সেপ্টেম্বর মৃত সাজেদা ইসলাম সাজুর মেয়ে এস এস সি পরীক্ষা দিতে গেলে আবু সাঈদ ফোনে জানতে পারে বাড়ি ফাঁকা পেয়ে এই সুযোগে আবু সাঈদ তার বন্ধু রাব্বিকে নিয়ে একই উদ্দেশ্যে মৃত সাজেদা ইসলাম সাজুর বাড়িতে যায় এবং তারা দুজন শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইলে সাজদা ইসলাম সাজু রাজি না হওয়ায় আসামী আবু সাইদ সাজেদার বুকের উপর উঠে বসে এবং আসামি রাব্বি পা চেপে ধরে এবং আবু সাঈদ গলায় ওড়না পেঁচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। এ বিষয়ে আসামি রাব্বি হোসেন বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারা মোতাবেক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে। আসামি রাব্বির স্বীকারোক্তি মোতাবেক আসামি আবু সাঈদকে গ্রেফতার করা হয়েছে।জেলার পুলিশ সুপার নূরে আলম দিক নির্দেশনা দেয় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেনকে ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোশফেকুর রহমান এছাড়াও এই তথ্য উদঘাটনের জন্য কাজ করেন জয়পুরহাট সদর থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম ও ডিবির ওসি শাহেদ আল মামুন।পুলিশের এই টিমটি তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১২ দিন পর হত্যাকারী রাব্বি হোসেন (২৩ )
জয়পুরহাট খন্দপুরের অধিবাসীকে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। রবিবার (১০ অক্টোবর )বেলা ১টায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে একটি প্রেস ব্রিফিং এ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব তরিকুল ইসলাম নিশ্চিত করেন। প্রেস ব্রিফিংয়ে জানা গেছে সহযোগী হত্যাকারী আবু সাঈদ (২৩) জয়পুরহাটের একটি প্রাইভেট স্কুলের কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরি করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মৃত: সাজদা সাজুর সাথে দীর্ঘদিন ধরে পরকিয়া সম্পর্ক গড়িয়ে আসছিলেন। গত ২৭ সেপ্টেম্বর মৃত সাজেদা সাজুর মেয়ে এসএসসি পরীক্ষা দিতে গেলে আবু সাঈদ ফোনে জানতে পারে বাড়ি ফাঁকা এই সুযোগে আবু সাঈদ তার বন্ধু রাব্বিকে নিয়ে একই উদ্দেশ্যে মৃত স্বদেশ ইসলাম সাজুর বাড়িতে যায় এবং তারা দুজন শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইলে সাজদা ইসলাম সাজু রাজি না হওয়ায় আসামী আবু সাইদ সাজেদার বুকের উপর উঠে বসে এবং আসামি রাব্বি পা চেপে ধরে এবং আবু সাঈদ গলায় ওড়না পেঁচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। এ বিষয়ে আসামি রাব্বি হোসেন বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারা মোতাবেক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে। আসামি রাব্বির স্বীকারোক্তি মোতাবেক আসামী আবু সাঈদকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *