July 20, 2025, 7:12 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
জুলাই-আগস্টের শ-হীদদের আ-ত্মার মা-গফিরাত কামনায় ময়মনসিংহ মেডিকেল ছাত্রদলের দোয়া ও মিলাদ তানোরে ছাত্রদলের আয়োজনে দো-য়া মাহফিল বাবুগঞ্জের উন্নয়ন কাজ পরিদর্শনে মাধবপাশা আল আকসা জামে মসজিদে ইউএনও ফারুক আহমেদ পলাশবাড়ীতে খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগে অনি-য়ম ও দুর্নী-তির অভি-যোগ-খাদ্য কর্মকর্তা লাপা-ত্তা সেনবাগে কামুমিয়া মাদ্রাসায় ফল উৎসব ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত সেনাবাহিনীর লোগো সম্বলিত যানবাহন বহির্ভূত উৎসের – সেনার ভা-বমূর্তি ক্ষু-ণ্ন করার অ-পচেষ্টা মাগুরায় শহী-দ পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে ১০ জুলাই শ-হীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ আশুলিয়ার জামগড়ায় লটা-রি জুয়া-রি দুইজনকে আ-টক করেছে পুলিশ চারঘাটে লা-শবাহী অ্যাম্বুলেন্স ও বাসের মু-খোমুখি সংঘ-র্ষে আহ-ত ৪ নলছিটিতে তী-ব্র হচ্ছে সুগন্ধা নদীর ভা-ঙন, ক্ষ-তিগ্রস্তদের মানববন্ধন
সম্পাদক ও সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে হস্তক্ষেপ করার অধিকার কারো নেই

সম্পাদক ও সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে হস্তক্ষেপ করার অধিকার কারো নেই

হেলাল শেখঃ যেকোন গণমাধ্যমের সম্পাদক ও সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করার অধিকার কারো নেই। দেশের যেসকল সম্পাদক ও সাংবাদিকদের উপর হামলা মামলা নির্যাতন করা হয়েছে, সেইসকল ঘটনা ও অপরাধের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থার ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম জয় (হেলাল শেখ), তিনি বলেন, সাংবাদিকদেরকে ঘায়েল করতে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় একটি মহল। সাংবাদিকদের মহান পেশাকে অসম্মান করার অধিকার কারো নেই। জাতি জানতে চায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কতটুকু?।
বিশেষ করে সাংবাদিকদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করলে তা জাতির জন্য ভালো হবে না। প্রিন্ট প্রত্রিকা-সংবাদপত্র ছাপা ও সাংবাদিকতায় চরম বাধা সৃষ্টি করছে যারা তাদের অপকর্ম, অনিয়ম, দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। অনলাইন পোর্টাল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার ও সাংবাদিকতায় এক পর্যায়ে কাজ করছে কিছু অসাধু লোকজন, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা জরুরী, এতে প্রকৃত সাংবাদিক ও সম্পাদক মহোদয়ের সম্মান রক্ষা হবে। অন্যদিকে কাগজপত্র প্লেটের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় প্রিন্ট পত্রিকা ছাপানো কঠিন হচ্ছে। চোর বাটপার ও খারাপ প্রকৃতির ব্যক্তির কারণে প্রকৃত সাংবাদিকতায় চরম বাঁধা সৃষ্টি করেছে। যা প্রকৃত সাংবাদিকদের জন্য লজ্জাজনক। কিছু অসাধু ব্যক্তির অত্যাচারের কারণে অনেকেই মহান পেশা সাংবাদিকতা ছেড়ে অন্য পেশায় যাচ্ছেন অনেকেই। কিছু ফিটিংবাজ দালালরা সাংবাদিকতায় আসছে, কিছু খারাপ প্রকৃতির ব্যক্তি সাংবাদিকের পরিচয়পত্র নিয়ে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড করছে, মাদক সেবন ও বিক্রি করছে, সুদের ব্যবসা করছে, এটাই বড় সমস্যা। নিজে সংবাদ সংগ্রহ করে তা লিখে প্রকাশ করা এতো সহজ নয়। মানুষ হিসেবে প্রতিদিন একটি করে ভালো কাজ করা যায়, তা মনের ব্যাপার। দেশের প্রকৃত সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করে কিন্তু তার বিনিময়ে কি পাচ্ছেন তারা? প্রকৃত সাংবাদিকরা কি জনগণের প্রয়োজনে প্রিয়োজন? কারো পক্ষে বা বিপক্ষে সংবাদ প্রকাশ করলেই কোনো সাংবাদিক কারো গোলাম বা চাকর হয়ে যায়না, যেসকল রাজনৈতিক নেতা বা লিডার মনে করেন যে, সাংবাদিক ওরা আমার লোক, এটা ভুল ধারণা, সাংবাদিকতা পেশা এতো সহজ নয়।
কলম সৈনিক সাংবাদিক দাবিদার নিজেদের মধ্যে যারা শক্রতা সৃষ্টি করছেন তারা বেশিরভাগই সংবাদ লিখতে পারেন না, প্রকৃত সাংবাদিকরা কখনো কারো বদনাম করেন না, নিজেদের মধ্যে শক্রতা সৃষ্টি করেন না, জাতির বিবেক হওয়া এতো সহজ নয়। সাংবাদিকতা একটা মহান পেশা, এই পেশাকে যারা ছোট করে দেখেন, সাংবাদিকদেরকে অপমান করছেন তাদেরকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক। প্রকৃত সাংবাদিক ও লেখক কখনো কোনো হামলা মামলার ভয় করে না। নেতা বা মেম্বার চেয়ারম্যান, এমপি মন্ত্রী আপনারা যে পেশা থেকেই আসেন না কেন, দয়া করে কেউ সাংবাদিকদের অপমান করবেন না, এমনকি যেকোনো পুলিশ অফিসার সাংবাদিকদের অপমান করার অধিকার রাখেন না। আপনাদের ইতিহাস প্রকৃত সাংবাদিকরাই প্রকাশ করতে পারে। দেশের গণমাধমের প্রকাশক ও সম্পাদকসহ প্রকৃত সাংবাদিকরা আপনাদের অনেকের প্রকৃত চরিত্র ইতিহাস জানেন যে, আপনারা কে কেমন প্রকৃতির মানুষ বা কেমন অপরাধ করেছেন? কে কেমন অপরাধী ? কে কেমন চরিত্রবান। রাজধানী ঢাকা, ধামরাই ও সাভার আশুলিয়াসহ সারাদেশেই একের পর এক প্রকৃত সাংবাদিকদের উপর নৃশংস হামলা-মামলা, হত্যার ঘটনা ঘটেছে, এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতাসহ সচেতন মহল। সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ না থাকার কারণেই বিভিন্ন হামলা মামলার শিকার হয়ে থাকেন। প্রকৃত সাংবাদিকদেরকে কেউ ভয় দেখাবেন না, কলমের শক্তি দিয়েই তার জবাব দেয়া হবে। আমরা সাংবাদিকরা কোনো কচু পাতার পানি নয় যে, বাতাসে পড়ে যাবো। অনেকেই ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হামলা-মামলায় শিকার হয়ে থাকেন, ভয় করবেন না “বৃহত্তর ঐক্যই আমাদের লক্ষ্য”। সাংবাদিককে অপমান করার অধিকার কারো নেই। সাংবাদিকদের উপর নৃশংস হামলা-মামলা, হত্যার হুমকি’র বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা। বিশেষ করে নিউজ লেখতে হবে সকল সাংবাদিকদেরকে সবার সংশ্লিষ্ট মিডিয়ায় তা নিয়মিত ভাবে প্রকাশ করতে হবে। আমরা বলতে চাই ভয় করলে সাংবাদিকতা করা যায় না। নতুনদেরকে সাংবাদিকতার আদর্শলিপি বইসহ বেশি বেশি বই পড়া জরুরি, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সাংবাদিকতার মূলধারায় এগিয়ে যেতে হবে। নিজে সচেতন হতে হবে এবং অন্যদেরকেও সচেতন করতে প্রচারণা চালিয়ে যেতে হবে। কলম সৈনিকরা কখনো কারো মিথ্যা সংবাদ লিখে প্রকাশ করে না। যারা কলম হাতে নিয়ে মিথ্যা কোনকিছু লিখে তা প্রচার করে, এটাকে অপপ্রচার বলা হয়, অপপ্রচারকারী মানুষগুলো দেশ ও জাতির শক্র। দেশের ভেতরে যারা দেশ ও জাতিকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে তাদেরকে আটক করে আইনের আওতায় আনা হোক বলে দাবী জানান সাংবাদিক নেতারা। নতুন সাংবাদিকদের সাংবাদিকতার আদর্শলিপি বই পড়া প্রয়োজন, প্রকৃত সাংবাদিকতা করলে তা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল হয়, মিথ্যাচার করলে তা বিপদজনক।
প্রকৃত সাংবাদিকরা না খেয়ে থাকলেও লজ্জায় কারো কাছে হাত পেতে সাহায্য নিতে পারেন না। ৩৬৫ দিনে এক বছর, জীবনে কোনদিন ছুটি নেই সাংবাদিকদের। ৩৬৪ দিন ভালো কাজ করেন আর একদিন একজনের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করবেন এতে একটু ভুল হলেই সেই সাংবাদিক খারাপ হয়ে যায়। অপরাধীরা অপরাধ করবে তাদের বিরুদ্ধে কোনকিছু লেখা যাবেনা, ১দিন যদি তাদের বিরুদ্ধে কোনো সংবাদ প্রকাশ করছেনতো সাংঘাতিক হবেন সাংবাদিক। সাংবাদিক জাতির বিঊেশ, সেই বিবেককে গালি দিয়ে বলা হয় সাংবাদিকরা খারাপ, এটা কোন ধর্ম আর কোন বিচার ?। অনেকেই নিজেদেরকে বড় মনে করেন, নিজেদের স্বার্থের জন্য শক্রতা সৃষ্টি করেন আর একজন অন্যজনের ক্ষয়ক্ষতি করার চেষ্টায় ব্যস্ত থাকেন এটা আমাদের ভুল হচ্ছে। সবাই ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বয় করে কাজ করার মধ্যে আনন্দ আছে, “বৃহত্তর ঐক্যই আমাদের লক্ষ্য”। আমাদের লেখার মধ্যেও অনেক ভুল হয়। এই জন্য সাংবাদিকদের সাংবাদিকতার আদর্শলিপি পড়া দরকার। বিশেষ করে “কলম সৈনিক অর্থাৎ সাংবাদিক দেশ ও জাতির বিবেক, ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন, বিশেষ সম্মান অর্জন করার লক্ষ্যে কাজ করতে গিয়ে সম্মান অর্জন না হয়ে উল্টো বদনাম হচ্ছে আমাদের। সাংবাদিকতা করতে শুধুমাত্র মানুষের সুখ, দুঃখ, আনন্দ বেদনা, দুর্ঘটনাসহ সকল বিষয়ে জাতির কাছে তুলে ধরতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয়। পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের অবশ্যই চোখ কান খোলা রেখে কাজ করতে হবে। সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেও কারো মনজয় করতে পারেন না কেন? ছোট একটি ভুল করলেই সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলা করা হয়, এমনকি হত্যার শিকার হতে হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবাইকে বলা হয় সাংবাদিকদের সহযোগিতা করবেন কিন্তু তার উল্টো দেখা যায়, পুলিশ সাংবাদিক কি কখনো বন্ধু হতে পেরেছেন? কেউ কি খবর নিয়েছেন যে, সাংবাদিকরা কেমন আছেন? কোনো সহযোগিতা লাগবে কি না ?। অনেক সাংবাদিক আজকাল মানবেতর জীবনযাপন করছেন। জনগণের কল্যাণে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করে থাকেন সাংবাদিকরা, এর বিনিময়ে কি পাচ্ছেন তারা? নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন অনেক সাংবাদিক, হয়রানিমূলক মামলার শিকার হচ্ছেন অনেকেই, যার কোনো হিসাব নেই। দেশে প্রায় ১৮ কোটি জনগণ, সেই তুলনায় আইনশৃঙ্খা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও সাংবাদিকের সংখ্যা অনেক কম, তবুও আমরা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছি। ধন্যবাদ জানাই তাদেরকে যারা মানুষের কল্যাণে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। “পুলিশ, সাংবাদিক” আইনজীবি ও জনপ্রতিধিগণ, এই চারটি শব্দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হলো “কলম সৈনিক অর্থাৎ সাংবাদিকতা”। বিশেষ করে সাংবাদিকতার আদর্শলিপি’র বেশিরভাগ শব্দ আছে যা সাংবাদিকদের জন্য জানা অতি জরুরি-যেমনঃ সংবাদের উৎসহের মত সংবাদের উপাদান কি? মানুষ এবং প্রকৃতি, মানুষের আশা-আকাঙ্খা, আনন্দ, বেদনা, সুখ-দুঃখ, সমস্যা ও সম্ভাবনাই সংবাদের মূল প্রতিপাদ্য। এর সাথে সম্পৃক্ত সকল বিষয়ই সংবাদের উপাদান। যেমনঃ কুকুর যদি মানুষকে কামড়ায় তা কোনো সংবাদ নয়, আর মানুষ যদি কুকুরকে কামড়ায় বা অপ্রত্যাশিত কিছু অপকর্ম করে তা সংবাদ হয়। নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটনা, অন্যায় অবিচার, যা মানুষের অধিকারকে হরণ করে, এরকম অনেক বিষয়কে সংবাদ বলা যেতে পারে।
সাংবাদিকরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে, এতে স্বাধীনভাবে সাংবাদিকতা করা সহজ হবে বলে অনেকেরই অভিমত। সাংবাদিককে সাংবাদিকতার আদর্শলিপি পড়তে হবে, সেই সাথে সর্বশেষ সংশোধনীসহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ম্যানুয়েল বই এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বইসহ বেশি বেশি বই পড়তে হবে। অনেকেই জানেন না যে, ১/ সাংবাদিক মানে জাতির বিবেক। ২/ সাংবাদিক মানে দেশ প্রেমিক। ৩/ সাংবাদিক মানে কলম সৈনিক। ৪/ সাংবাদিক মানে জাতির দর্পণ। ৫/সাংবাদিক মানে জাতির সেবক। ৬/সাংবাদিক মানে শিক্ষিত জাতি। ৭/সাংবাদিক মানে স্বাধীনভাবে কাজ করা। ৮/সাংবাদিক মানে সম্মানিত জাতি। ৯/ সাংবাদিক মানে তদন্তকারী। ১০/ সাংবাদিক মানে আইন বিষয়ে জানা। ১১/ সাংবাদিক মানে সিস্টেম পরিবর্তন করা। ১২/ সাংবাদিক মানে সকল তথ্য বিষয়ে জানা। ভয়কে জয় করে সাংবাদিকতা করার মধ্যে দেশপ্রেম আছে। সাংবাদিকরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন বলেই মানুষের ঘরের সুন্দরী নারী ও অর্থ সম্পদ নিরাপদে থাকে, স্বাধীনতা ও সম্মান অর্জন করা অনেক কঠিন- বাকিটা ইতিহাস।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD