October 9, 2024, 4:52 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ইলিশ ধরা ও ক্রয়-বিক্রয় বন্ধে সুজানগরে লিফলেট বিতরণ রাজশাহীতে ষষ্ঠীর আনুষ্ঠানিকতায় শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু গোদাগাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহ*ত ১ পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহারে সুফল পাচ্ছেন গোদাগাড়ীর কৃষকরা পঞ্চগড়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা তানোরে শহীদি কাফেলার কমিটি গঠন গোদাগাড়ীতে গবাদিপশুর পিপিআর এবং ক্ষুরারোগ নির্মুলে বিনামূল্যে নলছিটিতে চরকয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ শার্শার কায়বা ইউনিয়নের ঠেঙামারী বিলের করুন দশা, হাজার হাজার চাষী এখন নিঃস্ব উজিরপুরে সুদের টাকার বিনিময়ে জমি লিখে নিয়ে বৃদ্ধাকে ঘড় থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ।
ডেঙ্গু আতঙ্কে মোরেলগঞ্জে নিম্নমানের মশার কয়েলে সয়লাব স্বাস্থ্যঝুঁকিতে অসহায় মানুষ

ডেঙ্গু আতঙ্কে মোরেলগঞ্জে নিম্নমানের মশার কয়েলে সয়লাব স্বাস্থ্যঝুঁকিতে অসহায় মানুষ

এস. এম সাইফুল ইসলাম কবির. বাগেরহাট : বাগেরহাটে মোরেলগঞ্জে যখন করোনার মতো ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে তখন ডেঙ্গু আতঙ্কে মশার কামড়ের হাত থেকে বাঁচতে দরিদ্র মানুষ কয়েলের উপর নির্ভর করে থাকে। দিনে রাতে মশা তাড়াতে মানুষ কয়েল ব্যবহার করে থাকে। ডেঙ্গুর কারনে অন্য বছরের তুলনায় চলতি বছর মশার কয়েলের চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুন। সেই সুযোগে বাজার ছেঁয়ে গেছে নিম্নমানের অনুমোদনহীন নন-ব্র্যান্ডের কয়েল। ফলে গরিব ও অসহায় মানুষ মশা তাড়াতে গিয়ে অসহায় অবস্থার মধ্যে পড়েছে। এসব নিম্নমানের কয়ের উচ্চমাত্রার রাসায়নিক ব্যবহারের কারনে মশা দূরে থাকে আবার দামেও সস্তা। ফলে নন-ব্র্যান্ডের কয়েলের দাপট এখন মোরেলগঞ্জের বাজার জুড়ে। নিম্নমানের এসব কয়েল জনস্বাস্থ্যর জন্য মারাতœক ক্ষতিকর বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কয়েরের স্বাস্থ্যঝুঁকিরবিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মশার কয়েলে পারমেথ্রিন, বায়ো-আলোথ্রিন, টেট্রাথ্রিন, ইমিপোথ্রিনের মতো রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। কোনো পণ্যে অতিরিক্ত মাত্রায় এসব ব্যবহার হলে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ও ফুসফুসের সমস্য দেখা দিতে পারে। এমনকি দীর্ঘমেয়াদী কিডনি রোগ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকিও তৈরি হতে পারে। এছাড়া কয়েলের ধোঁয়া থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও কার্বন মনোঅক্সাইড বের হয়, যা শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বিশেষ করে গর্ভবতী নারী ও শিশুর বেশি ক্ষতি করে। গর্ভপাতের মতো ঘটনাও ঘটে। শুধু তাই নয় একটি মশার কয়েল থেকে যে পরিমান ধোঁয়া বের হয় তা একশটির বেশি সিগারেটের ক্ষতির সমান। তথ্য মতে, বাজারে বাংলাদেশ স্ট্যার্ন্ডাস এন্ড্য টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদিত ব্র্যান্ডের বা তালিকাভুক্ত মশার কয়েলের সংখ্যা ১২৫টির। বাজার ঘুরে জানা যায়, এসিআই, গুডনাইট, ইঈল ও গোবোরসহ অরো কিছু ব্র্যান্ডের কয়েল রয়েছে। তাছাড়া দৃশ্যমান জোনাকী, ঈগল ম্যাক্স, বারুদ, স্করপিয়ন, গুডনাইট, এক্সটেইম, ঈগল ওয়ান, স্ট্রেইট শুটার, ঈগল বুষ্টার, নিনজা, বাওজা (চায়না), তিতাস, রিকো, জাম্বু, বেঙ্গল, দোয়েল সুপারসহ বিভিন্ন নামীয় কয়েল। এছাড়া বাহারী নামের অনেক মশার কয়েলও রয়েছে বাজারে। তবে কোনো কোনেটি অনুমোদিত ব্র্যান্ড হলেও বাজারে ওই নামের নকল কয়েল মিলছে। #

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD