October 13, 2024, 4:35 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
বাবুগঞ্জে সম্মাননা স্মারক পেলেন সহিদ প্যাদা উজিরপুরে ছয় বছরের শিশু কন্যাকে ধ*র্ষণের চেষ্টা,লম্পটকে আটক করে পুলিশে দিল এলাকাবাসী বরগুনার তালতলীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ ধরায় ৭ জেলেকে জরিমানা মাদারীপুরে জমি নিয়ে পূর্ব শ*ত্রুতার জেরে হামলা, আহত ৪ চারঘাটে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস অনুষ্ঠিত সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের রাজশাহীতে বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জন আগামীকাল ৫৫ তম বিশ্ব মান দিবস ৩৫ বছর পর আদালতের রায় পুলিশী নিষেধাজ্ঞা অমান্য মামলায় হেরেও ঝিনাইদহে বিএনপি নেত্রী দখল করলেন অন্যের জমি বীজ প্রত্যয়ন অফিসারের যোগসাজসে রাজশাহীতে বিক্রি হচ্ছে অবৈধ বীজ
উজিরপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান, ভাঙ্গা হলো বিলাসবহুল বাংলো

উজিরপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান, ভাঙ্গা হলো বিলাসবহুল বাংলো

মোঃজুনায়েদ খান সিয়াম, উজিরপুর প্রতিনিধিঃ বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার হরতা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী হারতা বন্দরের প্রভাবশালী ব্যবসায়ী মোঃসিরাজুল ইসলামের নদীসংলগ্ন বিলাসবহুল বাংলো বাড়ি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে ভেঙ্গে ফেলা হলো।২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন উজিরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কে এম ইসমাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উজিপুর মডেল থানার এস আই তরুণ কুমার হালদার, এ এস আই আল মামুন, উপজেলা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার জালাল উদ্দিন আহমেদ সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। বরিশাল জেলা প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হারতা ইউনিয়নের ১৩ নং মৌজার ১ নং খতিয়ানের ১২৩৫ নং দাগের নদীর জমি অবৈধ ভরাট করে ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম ব্যক্তিগত বিলাসবহুল বাংলো বাড়ি তৈরি করেন। বিষয়টি স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি নোটিশ প্রদান করলেও ক্ষমতার দাপটে স্থাপনার নির্মাণ করেন । বিষয়টি স্থানীয়রা জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ করলে জেলা প্রশাসক দীর্ঘ তদন্ত সাপেক্ষে গত ৯ জুলাই স্থাপনা উচ্ছেদের চূড়ান্ত নোটিশ প্রদান করেন। একই সাথে সাত দিনের মধ্যে তাদের স্থাপনা নিজ উদ্যোগ উচ্ছেদের নির্দেশ প্রদান করা হয়ে ছিল।এ বিষয়ে ব্যবসায়ী কোন পদক্ষেপ না নিলে, জেলা প্রশাসক উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কেএম ইসমামকে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী সিরাজের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন ধরেননি।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD