October 13, 2024, 4:19 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
বাবুগঞ্জে সম্মাননা স্মারক পেলেন সহিদ প্যাদা উজিরপুরে ছয় বছরের শিশু কন্যাকে ধ*র্ষণের চেষ্টা,লম্পটকে আটক করে পুলিশে দিল এলাকাবাসী বরগুনার তালতলীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ ধরায় ৭ জেলেকে জরিমানা মাদারীপুরে জমি নিয়ে পূর্ব শ*ত্রুতার জেরে হামলা, আহত ৪ চারঘাটে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস অনুষ্ঠিত সুজানগরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের রাজশাহীতে বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জন আগামীকাল ৫৫ তম বিশ্ব মান দিবস ৩৫ বছর পর আদালতের রায় পুলিশী নিষেধাজ্ঞা অমান্য মামলায় হেরেও ঝিনাইদহে বিএনপি নেত্রী দখল করলেন অন্যের জমি বীজ প্রত্যয়ন অফিসারের যোগসাজসে রাজশাহীতে বিক্রি হচ্ছে অবৈধ বীজ
বাবু, একটা পয়সা দে-না

বাবু, একটা পয়সা দে-না

আজিজুল ইসলামঃ সাতাইশ বছরের তরতাজা যুবক সবুজ হোসেন এখন শয্যাশায়ী। দীর্ঘ ৫ মাস হাসপাতালে থাকার পর বাড়ি ফিরেছে সবুজ। পাড়ার বৌ ঝি’রা ভীড় করছে সবুজের বাড়ির উঠোনে। শুধু এক নজর দেখার জন্য। গিন্নীর পিছু পিছু আমিও গিয়েছিলাম দেখতে। বারান্দায় সারিবদ্ধ বসে মেয়েরা। সবাই দীর্ঘশ্বাস ফেলছেন। আমি
দেখলাম। চমকে উঠলাম। রাজপুত্রের মত চেহারা ছিলো। এখন চেনার উপায় নেই। শান্ত শিষ্ট বিনয়ী একটা ছেলে। তার ব্যাবহারে সবাই মুগ্ধ। তাইতো তার অসুস্থ্যতার খবরে মানুষ উদ্বীগ্ন। যশোরের শার্শা উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের মোতালেব হোসেনের একমাত্র ছেলে সবুজ হোসেন। তার আয় দিয়েই সংসার চলতো মোতালেবের। সেলুনের কাজ করতো সবুজ। সবুজের ১ ছেলে ১ মেয়ে। মা ও বাপ। এই নিয়েই সংসার। সুখেই ছিলো। হটাৎ একদিন পান খাওয়ার কিছুক্ষণ পরে তার দুই ঠোট ও গালের ভেতর ব্যাথা অনুভব হতে লাগলো। এরপর একে একে ডাঃ এস এম আনোয়ার হোসেন, ডাঃ নাসিম জামান রিফাত, ডাঃ অলোক কুমার সরকার, ডাঃ মোঃ নাহিদ কামাল, ডাঃ জাহাঙ্গীর কবীর, ডাঃ তপঙ্কর বিশ্বাসকে দেখানো হলো কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। সবুজের গাল দিয়ে ও নাক দিয়ে অনর্গল রক্ত ঝরছে। তরল খাদ্য ছাড়া কিছুই খেতে পারছেনা সে। একমাত্র ছেলের এই অবস্থা দেখে তার মা মমতাজ বেগমের চোখের পানি থামছেনা। এপর্যন্ত প্রায় ৮০ হাজার টাকার মত খরচ হয়ে গেছে। এখন তাকে ভারতে নিতে হবে। অনেক টাকার দরকার। মমতাজ বলছিলো আব্বা একটু লিখে দেওনা। আমার ছেলেটার চিকিৎসার জন্য হয়তো অনেকে সাহায্য দিতে পারে। তাদের বিশ্বাস আমি পোষ্ট দিলে সবাই হয়তো এগিয়ে আসবেন তাদের সাহায্য করতে। বন্ধুরা সবুজ দের বিকাশ নম্বর দিয়ে দিলাম। তাদের বিকাশ অ্যাকাউন্টঃ 01767-019149 এই নাম্বারে অনেক অনেক সাহায্য পাঠাবেন। অবশ্যই আপনারা পারবেন ঐ পরিবারটির মুখে হাসি ফুটাতে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD