September 27, 2023, 9:20 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ময়মনসিংহের ১নং ফাঁড়ি থেকে মাদক নির্মুলসহ দুর্গাপূজাকে ঘিরে ইনচার্জ ওয়াজেদ আলীর হুঁশিয়ারি সকল নাগরিক আইনের চোখে সমান-রাষ্ট্র কেবল ধর্ম বর্ণ,শ্রেণী ও স্থায়ী বা অস্থায়ী দেখে না বাগেরহাটের ফকিরহাটে উদ্যোক্তাদের কারিগরি দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ বিএসটিআই বিভাগীয় কার্যালয় রংপুর কর্তৃক সার্ভিল্যান্স অভিযান তানোরে যুবলীগের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ শো-ডাউন দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শরণখোলা উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি স্থগিত বাগেরহাটের মোল্লাহাটে শেখ হেলাল উদ্দিন ফুটবল টুর্নামেন্ট পাইকগাছায় পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন এর গণশুনানী অনুষ্ঠিত পাইকগাছা উপজেলা আইন শৃঙ্খলা ও মাসিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত বাগেরহাটে ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা ও পদোন্নতির দাবি শিক্ষা ক্যাডারদের
বীমা কোম্পানির ফাঁদে প্রতারিত গৌরনদীর সাধারন মানুষ

বীমা কোম্পানির ফাঁদে প্রতারিত গৌরনদীর সাধারন মানুষ

বি এম মনির,বিশেষ প্রতিনিধিঃ-

গৌরনদী উপজেলায় পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স সহ বিভিন্য বীমা কোম্পানির ফাঁদে পরে অনেকেই নিশ্ব, গ্রাহকের টাকায় কর্মকর্তারা বিলাশ বহুল গাড়ি বাড়ি ও আরাম আয়েশে চলে জীবন জাপন। ভুক্তভোগি কয়েকজন গ্রাহকের অভিযোগে জানা যায়, পপুলার লাইফ ইন্সি্যুরেন্স সহ বেশ কিছু বীমা কোম্পানীর গ্রাহকরা ১০থেকে ১২বছর বীমার প্রিমিয়ামের টাকা চালিয়ে বীমার মেয়াদোত্তীর্ন হলেও সময়ে মত পাচ্ছেনা তাদের জমা কৃত অর্থ। গ্রাহকদের সাথে কথা থাকা সত্যেও মেয়াদ পূর্ণ হয়ে ৬মাস ১বছরেও টাকা ফেরৎ পাচ্ছেন না ভুক্তভোগি গ্রাহকরা মেয়াদ শেষে বীমার মূল দলিল ও রশিদ জমা দিয়ে মাসের পর মাস কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করেও সঠিক কোনও সমাধান পাওয়া যায় না। ভুক্তভোগিরা আরও জানান, জমাকৃত টাকা থেকে এফডিআর না করলে টাকা ফেরত না দেয়ার হুমকিতেও পরতে হয় গ্রাহকদের। পপুলার লাইফ ইন্সি্যুরেন্স কোম্পানীতে বীমা করে বীমার মেয়াদোত্তীর্ন হলেও পাওনা অর্থ পেতে প্রতিনিয়ত হয়রানি শ্বীকার হয়েছেন বলে জানান, মো.সেলিম সরদার, মো. জালাল হাওলাদার, সেতারা বেগম মরিয়ম আক্তার-সহ অনেকেই। এ ছাড়াও দুই বা চারটা অথবা ছয়টি প্রিমিয়াম জমা দিয়ে অর্থাভাবে পরবর্তিতে প্রিমিয়াম জমা না দিতে পারা গ্রামের গরীব, অসহায় ও খেটে খাওয়া মানুষের টাকা ফেরত পেতে বীমা কোম্পানির অফিসে ঘুরতে হয় ১০থেকে ১২বছর। এ ভাবে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বীমা কোম্পানী ও কর্মকর্তারা। গ্রাম পর্যায়ের বীমার এজেন্ট ও কর্মীদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, দীর্ঘ দিন গ্রাহকের দার গোরায় ঘুরে ঘুরে কয়েকজনের বীমা করিয়ে কিছু কমিশন পেলেও পরবর্তিতে অন্য কোনও কর্মস্থলে যোগ দিলে গ্রাহকের থেকে পরবর্তি প্রিমিয়িামের কমিশনের টাকা এজেন্ট বা কর্মীদের না দিয়ে কর্মকর্তাদের পকেটে চলে যায়। এভাবে হাজারো অনিয়ম আর দুর্নীতির আখরায় পরিনত হয়েছে বীমা কোম্পানি গুলো। ভুক্তভোগি অসহায় ও খেটে খাওয়া মানুষের দাবী, বীমা কোম্পানি ও কর্মকর্তাদের প্রতারনা থেকে সহজে যাতে তারা তাদের কস্টে অর্জিত টাকা সময় মতো ফেরত পেতে পারেন তাই প্রশাসন ও উর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD