September 27, 2023, 9:30 am
মহানগর প্রতিনিধি তৌহিদ খন্দকার তপুকে সাথে নিয়ে তরিকুল ইসলাম তরুণ এর রিপোর্ট –
গত ২ ও ৩ জুন কুমিল্লা বীর চন্দ্র নগর পাঠাগার ও সম্মেলন কক্ষে উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আয়োজনে শুক্রবার বিকাল ৪টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সংস্কৃত প্রতি মন্ত্রী কে এম খালীদ ও সমাপনী দিনে প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা ৬আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার।
উক্ত অনুষ্ঠানে
দুই বাংলার জনপ্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আরো বেশি মানুষের কাছে নিয়ে গেছে সম্মেলনটিকে।
সারাবিশ্বে যেখানেই বাংলা সংস্কৃতি রয়েছে সেখানেই এরকম অনুষ্ঠান করা হবে। আমাদের সংস্কৃতি থেকে যা হারিয়ে গেছে বা যাচ্ছে তা কিছুদিন পর পর তুলে ধরলে সেগুলোকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব বলে মনে করেন সম্মেলনের মহাসচিব।
ভক্সপপঃ কাজী মাহাতাব সুমন, মহাসচিব, বাংলা বলয়ের বিশ্ব সম্মেলন
সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন এপার ও ওপার বাংলার সুশীল সমাজ। জমকালো সাজে সজ্জিত হয় টাউনহল। ভারত থেকে আসা অতিথিদের সাদোরে গ্রহন করা হয়। ভারতীয় শিল্পীরা প্রসংশা করেন বাংলাদেশের মানুষের আচার আচরণ, পরিবেশন ও খাবারের। কুমিল্লার রসমলাইয়ের প্রসংশা সবার মুখে মুখে। হারিয়ে যাওয়া বাংলা সংস্কৃতি উদ্ধারে এমন অনুষ্ঠান বার বার হবে এমনটাই দাবী দুপাড়ের সংস্কৃতিমনা মানুষের।
ভক্সপপঃ অংশ গ্রহণকারি
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি ভারত ত্রিপুরা সরকারের পর্যটন ও পরিবহন অধিদপ্তরের মাননীয় মন্ত্রী শ্রী সুশান্ত চৌধুরী, সাতক্ষীরা ২আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, আগরতলা পুর নিগমের মেয়র বাংলাদেশ শ্রী দীপক মজুমদার, কুমিল্লা সিটি মেয়র আরফানুল হক রিফাত, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম, পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বিপিএম বার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রতিনিধি বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজমুল হাসান পাখী, বিশ্ব সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহবায়ক কাজী মাহতাব সুমন ও সদস্য সচিব দীপক চন্দ্র ঘোষ। এছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারতের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের দুই মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য জানায , কাঁটাতারের বেড়া দুদেশকে বিভক্ত করলেও মানুষের মনে কোন ধরনের বিভক্তি হয়নি। সংস্কৃতি রক্ষায় এধরনের আয়োজনে সকল ধরনের সহায়তা দেয়া হবে বলে জানায় তারা।
শট: মাননীয় মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যবৃন্দ
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ও সমাপনী অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন বাংলাদেশ ও ভারতের জনপ্রিয় শিল্পীরা।