September 10, 2024, 5:34 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
কালকিনি মডেল প্রেসক্লাবের পূর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণা সুন্দরবনের উপকূলীয় মোরেলগঞ্জে মিষ্টি মাল্টার বাম্পার ফলন,কৃষকের মুখে হাসি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে সকল শহীদদের প্রতি পরিবারকে ২লক্ষ করে টাকা দিয়েছে জামায়াতে ইসলাম নলছিটিতে খাদ্য ভিত্তিক  পুষ্টি বিষক মেলা ও  ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল ডক্টর’স ফোরাম এনডিএফ-এর কুমিল্লা শাখার কমিটি অনুমোদন পঞ্চগড় চিনিকলে আবারো চুরি : চুরি করে পালানোর সময় দুইজনকে আটক করেছে স্থানীয়রা আত্রাইয়ে এক রাতে ৯টি গরু-ছাগল চুরি সিএমপি ও চট্টগ্রাম জেলার ৩০ থানার ওসিদের একযোগে বদলির আদেশ বাবুগঞ্জে পালাক্রমে শিশু ধ*র্ষন অতপর থানায় মামলা টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙে ফেলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কোটচাঁদপুরে টাকা ধার দিয়ে হেনস্থার শিকার এক ব্যবসায়ী থানায় অভিযোগ

কোটচাঁদপুরে টাকা ধার দিয়ে হেনস্থার শিকার এক ব্যবসায়ী থানায় অভিযোগ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
হুন্ডি কাজলের মতো ব্যবসা করতে চেয়েছিল সাইদুর রহমান মিলন। এ জন্য তিনি বহু মানুষের কাছ থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি প্রতারণার আশ্রয় গ্রহন করেন। ব্যবসার জন্য টাকা ধার নিয়ে উল্টো পাওয়ানাদারের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পাওয়নাদারকে সুদে ব্যবসায়ী আখ্যা দিয়ে হেনস্তা করতে থাকেন। ঘটনাটি ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার। কোটচাঁদপুর থানায় দায়েরকৃত অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার গাবতলাপাড়ার শরিফুল ইসলামের ছেলে সাইদুর রহমান মিলন প্রতিবেশি হওয়ায় সুযোগ নিয়ে ঠিকাদার ও ব্যবসায়ী মোঃ বাকেরুজ্জামান সরকারের কাছ থেকে ২০১৯ সালে ১৭ লাখ টাকা ধার নেন। কথা ছিল ৬ মাসের মধ্যে উক্ত টাকা পরিশোধ করে দিবেন। কিন্তু তিনি টাকা পরিশোধ না করে প্রতারণা ও ছলচাতুরির আশ্রয় গ্রহন করেন। একই ভাবে এই সাইদুর রহমান মিলন আদর্শপাড়ার শাহজাহান আলী, মেইন বাসস্ট্যান্ডের চায়ের দোকানদার আবদুল আজিজ ও রূপালি ব্যাংকের এক ম্যানেজারসহ বহু ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা ধার নেয়। সবার টাকা পরিশোধ করলেও একান্তু প্রতিবেশি হওয়ায় বাকেরুজ্জামান সরকারের টাকা পরিশোধ না করে টালবাহানা করতে থাকেন। টাকা না পেয়ে আদালতের দারস্থ হন বাকের। মামলাটি বিচারের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, এ নিয়ে বহু সালিশ দরবারও হয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাড শফিকুল আজম খান চঞ্চল ও উপজেলা চেয়ারম্যান শরিফুন্নেছা মিকির কাছে বাকেরুজ্জামানের বিরুদ্ধে সাইদুর রহমান মিলন অভিযোগ করেন। তাদের কাছে পাত্তা না পেয়ে মিলন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুয়া ও মিথ্যা কাহিনী ছড়িয়ে দেন। বাকের অভিযোগ করেন, টাকার জন্য মামলা করায় বিবাদী মিলন সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন। তিনি আর্থিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করিবার উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট কনটেন্ট প্রচার করছেন। এ ঘটনায় বাকের কোটচাঁদপুর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগটি তদন্তের জন্য থানার এসআই শামছুল ইসলামকে দায়িত্ব দিয়েছেন বলে বাকের জানান। এ বিষয়ে কোটচাঁদপুর মডেল থানার ওসি মোঃ মঈন উদ্দীন জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য মহোদয় বিষয়টি মিমাংশার জন্য আমার মাধ্যমে বাকেরুজ্জামানকে সংবাদ দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন কি পর্যায়ে আছে তা আমি জানি না। তবে বাকেরুজ্জামান একটি অভিযোগ দিয়েছেন, যা তদন্তাধীন আছে।

ঝিনাইদহ
আতিকুর রহমান।।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD