November 6, 2024, 10:58 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
নগরপিতা নয়, গরিব দুঃখী মিলে ৭০ লাখ গমানুষের সেবক হতে চাই: ডা.শাহাদাত জীবননগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের  এখলাছুর রহমান রাসেল কিশোরদের ফুটবল বিতরণ করে বানারীপাড়ায় ৪ কেজি গাঁজা সহ নারী গ্রে-ফতার সুজানগরে নরেশ-শেখর শিক্ষা বৃত্তি পেল অসচ্ছল পরিবারের মেধাবী শিক্ষার্থীরা কুড়িগ্রাম জেলায় বিএসটিআই’র সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনা স্বরূপকাঠিতে দিনে দুপুরে দুর্ধ-র্ষ ডাকা-তি বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হ-ত্যা করে সর্বস্ব লু-ট অধ্যাক্ষের বিরুদ্ধে এমপিও ভুক্তির নামে ১০ লাখ টাকা আ-ত্মসাতের অভিযোগ ঈদগাঁওতে রাতে যুবক, দিনে শিশু’র মৃ*তদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ রাজশাহীতে মাদরাসার নামে জমি দখলের চেষ্টা তানোরের কৃষিবিদ নুর মোহাম্মদের মালয়েশিয়া গমন
সুন্দরবনের জেলে-বাওয়ালীরা পেলেন কম্বল

সুন্দরবনের জেলে-বাওয়ালীরা পেলেন কম্বল

মোংলা প্রতিনিধি।
সুন্দরবনের জেলে-বাওয়ালীরা পেয়েছেন শীতে নিবারণের কম্বল। আর তাদেরকে এ কম্বল বিতরণ করেন ঢাকার সাংবাদিক মহসিন উল হাকিম ও বনবিভাগের ফরেস্টার মোঃ শাহজাহান। সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের জিউধারা ষ্টেশন কর্মকর্তা ফরেস্টার মোঃ শাহজাহান বৃহস্পতিবার বিকেলে জানান, যমুনা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি মহসিন উল হাকিম ও আমি আমার নিজ উদ্যোগে জেলে-বাওয়ালীরাদের মাঝে এ কম্বল বিতরণ করেছি। গত সপ্তাহখানেক ধরে ঘুরে ঘুরে জেলে-বাওয়ালীরাদের হাতে তুলে দিয়েছি এ কম্বল। এ কম্বল হাতে পেয়ে ভীষণ খুশি বননির্ভরশীল পেশার মানুষগুলো। তিনি বলেন, সাংবাদিক মহসিন উল হাকিম ২০টি ও আমি নিজে ৫টি কম্বল দিয়েছি জিউধারা ষ্টেশন এলাকার দরিদ্র জেলে-বাওয়ালী পরিবারকে। জেলে-বাওয়ালীরা শীতে কষ্ট করে সুন্দরবনের উপর জীবিকা নির্বাহ করেন। তাই তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সাংবাদিক মহসিন উল হাকিম। তার এই উদ্যোগে আমি নিজেকেও সামিল করেছি। অন্তত হলেও ২৫টি দরিদ্র পরিবারের মানুষদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পেরেছি, এটাই আমাদের আত্মতৃপ্তি। স্থানীয় অনেকেই আছেন যারা ইচ্ছা করলেই সহায়তার হাত বাড়ালে জিউধারা এলাকার একজন জেলে-বাওয়ালীও শীতে কষ্ট পাবেন না। এমন ধর্নাঢ্য পরিবার এগিয়ে গেলে শীতের কষ্ট লাঘব হবে উপকূলের দরিদ্র জেলে-বাওয়ালী পরিবারের বলে মনে করেন তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD