September 18, 2024, 7:57 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সেনবাগে উপজেলা জাতীয় পার্টির প্রয়াত নেতাদের স্মরণে শোকসভা অনুষ্ঠিত এতোদিন শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্রের প্রতিহত করেছি এখন অদৃশ্য ষড়যন্ত্রকারীদের মোকাবিলা করতে হবে- গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঝিনাইদহে পুলিশ অফিসারের গাড়িতে মিলল ১২০১ বোতল ফেনসিডিল কোন বে-নামাজি লোক মসজিদের সভাপতি থাকতে পারবেন না। জামায়াতের নায়েবে আমীর মুজিবুর রহমান ধামইরহাটে জেসি বান্ধব গ্রীন স্কুল ঘোষণা ও অগ্রগতি উদযাপন সংস্কার শেষে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সাভারে বহুল আলোচিত শিক্ষার্থী রোহান হত্যা মামলা ৩ বছর পর সিআইডিতে হস্তান্তর যশোরের ঝিকরগাছায় সড়ক দু*র্ঘটনায় যুবক নিহ*ত খাগড়াছড়িতে ছাত্র জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত মোরেলগঞ্জে ঘের বিরোধে একই পরিবারের গৃহিনীসহ ৩ জনকে পি*টিয়ে জ*খম
মাশরুম চাষ করে সফলতার মুখ দেখেছেন পানছড়ির হাছান আলী

মাশরুম চাষ করে সফলতার মুখ দেখেছেন পানছড়ির হাছান আলী

মিঠুন সাহা, খাগড়াছড়ি

মাশরুম চাষ শুরুর দুই বছরের মধ্যেই সফল চাষি ও উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন পানছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের আয়ুব নগর এলাকার আছান আলী।

জানা যায়,তার ছোট ভাই ও খাগড়াছড়ি নিপু মাশরুম সেন্টার থেকে পরামর্শ নিয়ে এবং ইউটিউবে ভিডিও দেখে হাছান মাশরুম খামার নামে মাশরুম চাষ শুরু করেন হাছান আলী ।শুরুতে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে বীজ ক্রয় করে মাশরুম চাষ করলেও ভবিষ্যতে তিনি নিজেই কাঠের গুঁড়া,গমের ভুসি, তুস ও চুন দিয়ে বীজ তৈরি করার ভাবছেন।

বর্তমানে মাশরুম চাষ করে তিনি সব খরচ বাদ দিয়ে ভালো টাকা আয় করতে পারছেন। প্রথম স্পন থেকে ২৫ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে ফলন পাওয়া যায়। ১ কেজির একটি স্পন প্যাকেট থেকে একবার ফলনে ৫০০-৭০০ গ্রাম পর্যন্ত মাশরুম পেয়েছেন তিনি। প্রতিদিন ২-৩ কেজি পর্যন্ত মাশরুম বিক্রি করে থাকেন তিনি। প্রতিকেজি মাশরুম বিক্রি হয় ২৫০-৩০০ টাকা দরে।

তার উৎপাদিত মাশরুম পানছড়ি ও খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং হোটেলে বিক্রি হচ্ছে।

হাছান আলী জানান,বর্তমানে আমার খামার থেকে এক হাজার প্যাকেট মাশরুম চাষ করা হয়।তবে এই খামার থেকে দুই হাজার প্যাকেট মাশরুম চাষ করা যাবে।আমার আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো না থাকায় বড় পরিসরে করতে পারছি না।সরকারি সহায়তা পেলে মাশরুম চাষ করে বেকার সমস্যা দূর করাসহ ও অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। খামার আরও বড় করতে পারলে এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করার আশা তার।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD