January 14, 2025, 9:58 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সুজানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ উন্নত দেশ গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তুলতে হবে- ইউএনও রাশেদুজ্জামান ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে কাঠ রিফাইন কারখানার বয়লার বিস্ফো-রণে দুইজন তানোরে জামায়াতের রাজনীতিতে প্রাণচাঞ্চল্য শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন নজির হোসেন ফাউন্ডেশন নারীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা ও টেকসই উন্নয়নে টিম চিহ্নের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নলছিটিতে জিয়া সাইবার ফোর্সের উপজেলা ও পৌর কমিটি গঠন থানচিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এসবিএম ইট ভাটাকে জরিমানা সার ও বীজের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের ডিলারশিপ বাতিল হয়ে যাবে-স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা জমি নিয়ে বিরোধ, প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা নিহত
তারাগঞ্জে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

তারাগঞ্জে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

খলিলুর রহমান খলিল নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক যোগদানের পর থেকে অনিয়মিত ও অনির্দিষ্ট সময়ে ঋণ দেওয়া-নেওয়া, গ্রাহক হয়রানী ও কর্মে ফাঁকিসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের মাস্টার পাড়া গ্রামের সুফল রায়ের ছেলে বিকাশ রায় বলেন, আমি গত মার্চ মাসে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার অফিসে ৬০ হাজার টাকা ঋণ নেওয়ার জন্য আবেদন করি। ওই অফিসের কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক আমার কাছে ৬ হাজার টাকা দক্ষিণা দাবি করেন। আমি তার দক্ষিণা দিতে অস্বীকার করায় আমকে ঋণ না দিয়ে আজকাল করে দীর্ঘদিন নানান ভাবে হয়রানি করছে। ওই যুব উন্নয়ন অফিসের কর্মচারী কর্মকর্তাদের এমন আচরণে সেবা গ্রহীতাগণ সেবা না পেয়ে বিমুখে ফিরছে। ফলে আমার মত বেকার যুবকেরা বেকারত্বের অভিশাপে ভুগছে।
আরেক ভুক্তভোগী উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের সরকার পাড়া গ্রামের ওহিদুল ইসলামের ছেলে মমিনুর ইসলাম বলেন, আমি উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিস থেকে ঋণ নিয়েছিলাম তা নিয়মিত ও নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধ করছি। ঋণ পরিশোধ করার পর আমি আমার সঞ্চায় জামানতের টাকা উত্তোলনের জন্য উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসে গেলে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর সিদ্দিক আজ কাল করে নানান ভাবে আমাকে হয়রানী করছে। ওই যুব উন্নয়ন অফিসের কর্মচারী কর্মকর্তাদের এমন আচরণে সেবা গ্রহীতাগণ সেবা না পেয়ে বিমুখে ফিরছে।
অভিযুক্ত যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, আমি নিয়ম মেনে কাজ করি কিন্তু মাঝে মধ্যে অফিসের কাজে বাইরে যেতে হয়। তবে সকাল ৮-থেকে বিকাল ৩টা প্রযন্ত আমার মত কোনো অফিসার নিয়ম মানে না।

এলাকাবাসী ও সচেতন মহল যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে সরেজমিন তদন্ত পূর্বক অভিযুক্ত তারাগঞ্জ উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD