April 20, 2024, 2:44 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
সুজানগরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী তেঁতুলিয়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলায় দায়সারা আয়োজনে খামারিদের দুর্ভোগ পাইকগাছায় সপ্তদ্বীপার সাহিত্য আসর অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় বাল্য বিবাহ থেকে রক্ষা পেল কিশোরী পাইকগাছায় চলতি মৌসুমে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে গোদাগাড়ীতে হত্যা মামলার প্রধান আসামীসহ গ্রেফতার ২ নড়াইলে র‍্যাঙ্ক ব্যাজ পরিয়ে দিলেন এসপি মেহেদী হাসান নড়াইলে বিপুল পরিমাণ গাঁজা দুইজন গ্রেফতার ফুলবাড়ীয়া নেশার টাকা না পেয়ে বাবাকে ছুরিকাঘাতে হ*ত্যা করলো ছেলে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিপূরণের দাবীতে বরিশালে ইয়ুথ ফোরামের সড়ক অবরোধ
কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ী

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ী

মো.হাসমতআলী,লালমনিরহাট প্রতিনিধি।।

লালমনিরহাট জেলায় কালের আবর্তে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ‘গরুর গাড়ী।গরুর গাড়ী এক সময় যাত্রী বান্ধব বন্ধু হিসেবে অনেকেই অখ্যায়িত করত।

এক সময় গরুর গাড়ী নিয়ে ছুটে চলতেন গ্রামের পর গ্রামে।বৃদ্ধ থেকে শুরু করে যুবক ও মধ্যবয়সী সহ সবাই গরুর গাড়ী নিয়ে বের হতেন।গরুর গাড়ী নিজের কাজের পাশাপাশি ব্যবহার হতো বিভিন্ন মালা মালা বাহনের কাজে। কিন্তু আধুনিকায়নে বিভিন্ন যানবহন বৈদ্যুতিক গাড়ী এলাকা ভরপুর।যার কারণে হারিয়ে যাচ্ছে একমাত্র উৎস রত ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ী।

সরেজমিনে কালীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা যায়,তখনকার সময়ে গরুর গাড়ী মেরামতের জন্য হাট বাজারে দোকান দিয়ে বসত।এছাড়া অনেকে গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে গরুর গাড়ী মেরামত করত।

কিন্তু এখন আর গরুর গাড়ী ব্যবহার না করার ফলে গরুর গাড়ীর মিস্ত্রীদের এখন আর দেখা যায় না।কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়িরহাট এলাকার গরুর গাড়ী চালক দেলবার হোসেন,বলেন এক সময় গরুর গাড়ী ছাড়া রাতে ও দিনে চলাচল করা যেত না।কিন্তু এখন এলাকায় কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের যনবহন বের হওয়ায় এখন আর গরুর গাড়ী প্রয়োজন হয় না।

প্রফিট ফাউন্ডেশনেে নির্বাহী পরিচালক নুরুজ্জামান আহমেদ বলেন, আগে রাতে ও দিনে বেরহলে গরুর গাড়ী ছারা অনন্য কোন যানবহন পাওয়া যেতনা। কিন্তু এখন ঘরে থেকে বেরহলে বিদ্যুৎতের গাড়ী ও অনন্য যানবহন পাওয়া যায় কারণে এখন আর গরুর গাড়ীর প্রয়োজন হয় না।

চন্দ্রপুর ইউনিয়নের চাপারহাটের এক গরুর গাড়ীর মেকার জানায়,এক সময় নিজের হাতে অনেক গরুর গাড়ী মেরামত করেছি। কিন্তু এখন কার সময়ে বাড়ী গাড়ী থাকলেও তা কেউ ব্যবহার করে না।এতে মেরামতের কাজ হয় না।যার কারণে এই পেশা ছাড়তে হয়েছে।তিনি আরও বলেন,সময়ের আবর্তে এক সময় গরুর গাড়ীর দেখতে যেতে হবে জাদুঘরে। নতুন প্রজন্ম হয়তো জানবেও না গরুর গাড়ীর ইতিহাস।

হাসমতআলী।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD