April 18, 2024, 7:31 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
ময়মনসিংহের ১১ উপজেলায় ৩য় পর্যায়ের ২য় ধাপে ঘর পাচ্ছে ২৮৭ গৃহহীন পরিবার

ময়মনসিংহের ১১ উপজেলায় ৩য় পর্যায়ের ২য় ধাপে ঘর পাচ্ছে ২৮৭ গৃহহীন পরিবার

আরিফ রববানী,ময়মনসিংহ
মুজিববর্ষে “বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না” মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের বাসস্থান নিশ্চিতকল্পে সেমিপাকা একক গৃহ নির্মাণের কর্মসূচি হাতে নিয়ে সমগ্র দেশের সকল ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষকে মুজিববর্ষে জমিসহ সেমিপাকা ঘর দেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।

সেই লক্ষ বাস্তবায়নে মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ৩য় পর্যায়ের ২য় ধাপে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্ধোধন সংক্রান্ত প্রেস ব্রিফিং করা হয়েছে। ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের উদ্ধোধন সংক্রান্তন এই প্রেস ব্রিফিং করেন ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক।

মঙ্গলবার (১৯শে জুলাই) সকালে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক সন্মেলন কক্ষে সকল প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে উক্ত প্রেস বিফিং করেন জেলা প্রশাসক মোহান্মদ এনামুল হক।

জেলা প্রশাসক এনামুল হক এর সভাপতিত্বে আয়োজিত প্রেস কনফারেন্সে এ সময় প্রধান অতিথি হিসাবে ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো: শফিকুর রেজা বিশ্বাস উপস্হিত ছিলেন। তিনি বলেন, ৩য় পর্যায়ে ২য় ধাপে ১১টি উপজেলায় ২৮৭ টি ঘর হস্তান্তর করা হবে।

আগামী ২১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী গনভবন থেকে সকালে ১০ টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে সরাসরি ময়মনসিংহ নান্দাইল উপজেলার চরভেলামারী আশ্রয়ণ প্রকল্পে -২ এর জমি ও গৃহহস্তান্তর কার্যক্রম শুভ উদ্ধোধন করবেন । প্রতিটি গৃহ ২ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত, কবুলিয়ত ও রেজিষ্ট্রেশন এবং জমি সহ সেমিপাকা গৃহ উপকারভোগী পরিবারের নিকট জমির দলিল, নামজারীর খতিয়ান প্রদান করা হবে। প্রতিটি গৃহ নির্মাণে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা ব্যয় করা হয়েছে।

আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে অবশিষ্ট ১৪০৩ টি গৃহহীণ পরিবারকে গৃহ প্রদানের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে।

এ সময় উপস্হিত ছিলেন ডিডিএলজি জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট তাসলিমা মোস্তারীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক পুলক কান্তি চক্রবর্তী মানব সম্পদ ও উন্নয়ন মো. নজরুল ইসলাম, এডিসি রাজস্ব মোঃ পারভেজুর রহমান, নান্দাইলের ইউএনও আবুল মনসুর, ডেপুটি কালেকটর রেভিনিউ মোঃ তরিকুল ইসলাম, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD