April 24, 2024, 7:11 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
কেশবপুরে বিএনপি নেতা পৌর কাউন্সিলর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৪ হাজার পিচ স্যালাইন বিতরণ কেশবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্ধ,কে কোন প্রতীক পেল তানোরে ময়নার স্মরণকালের সর্ববৃহত শোডাউন গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইনসহ মাদক সম্রাট ঝাবু গ্রেফতার পাইকগাছায় ৬ কিলোমিটার সড়ক বদলে দিয়েছে লতা ইউনিয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থা তীব্র তাপদাহে স্বরূপকাঠির জন জীবন অতীষ্ট বেড়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ শয্যা সংকটে মেজেতে বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগিরা সাভারের রানা প্লাজা ট্রাজেডির সেই ভয়াবহ দিবসটি হাজারো মানুষের মৃত্যুর ইতিহাস হাতীবান্ধায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় বৃষ্টির আশায়  ভাবখালী আউলিয়ার বাজারের জলাবদ্ধতা নিরসনে আরসিসি ড্রেন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলায় দুই চেয়ারম্যান এবং দুই ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র অবৈধ
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পাট চাষে বাম্পার ফলন, পানি সংকটে চাষি

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পাট চাষে বাম্পার ফলন, পানি সংকটে চাষি

মোঃতরিকুল ইসলাম তরুন, কুমিল্লা থেকে,একসময় এদেশকে সোনালী আশের দেশ বলা হতো,কারন পাট রপ্তানিই ছিলো বাংলাদেশের অর্থকারী ফসল।পাট থেকে পাট জাতদ্রব্য তৈরী হতো, বস্তা,সালা,ব্যাগ,রশি,সুতা,খেলধানী,শারী,লুঙ্গি সহ বিভিন্ন সামগ্রী তৈরী হয়ে রপ্তানি হতো,পাট খড়ি হতে কাগজ,মলট,হার্ডবোর্ডসহ জালানী সামগ্রী তৈরী হতো।কালের বিবর্তনে আজ কৃষকরা পাট করতে আগ্রহী না,কারন গত বেশ একটি যোগ দেশে পাটের বাজারে দস নামায় কৃষকরা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন তাই এখন আর পাট আগের ন্যায় চাষ করে না,এবার কুমিল্লা উত্তর অঞ্চলের ব্রাহ্মণপাড়ার চান্দলা ইউনিয়নের মনগজ,বলাকিয়া গ্রামের বেশ কয়েকজন পাট চাষে বাম্পার ফলন পেয়েছেন। এব্যাপারে একাদিক কৃষকরা জানান পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার পাট উৎপাদনে বেশ বাম্পার ফলন হয়েছে তবে পানি সংকটে আছেন তারা,পানির অভাবে কাচাপাট কেটে পানিতে ডুবিয়ে রাখা হতো জমিতে কিংবা ডোবায়। জমিরপানি নেমে যাওয়ার ফলে দিনমুজুর বেশি লাগতেছে। তারা আরো জানায় তাদের এলাকায় প্রায় ১০০ কানি জমি পাট চাষে এবার কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে তবেপানির অভাবে দিনমজুরের সংখ্যা বেশি লাগায় লাগায় ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার আশংকা করছেন অনেক কৃষক।এ ব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তা বলক সুপার ভাইজার মোঃ হোসেন জানান পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার কৃষকরা পাট চাষে লাভবান হবেন,সরকার বিভিন্ন সুবিধা দিয়েছেন চাষীদের। পাটের বাজারও ভালো। একমন পাটের বর্তমান মূল্য প্রায় ১৮০০/২০০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এককানী ত্রিশশতকে পাট ফলন হচ্ছে ৯/১০ মন পাট,সাথে রয়েছে পাটখড়ি। পাটখড়ি জালানি হিসেবে ব্যাবহার হচ্ছে। ভবিষ্যতে পাট চাষে কৃষক দের আগ্রহ বাড়াতে সরকারের সহায়তা থাকবে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD