February 11, 2025, 8:56 pm

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
ফুলপুরে তারুণ্য ও কারুশিল্প মেলা, পিঠা উৎসব, জুলাই বিপ্লব চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত পটিয়ায় রংধনু ফাউন্ডেশন ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপের উদ্বোধন ওয়াদা দিচ্ছি, অসহায় শ্রমিকদের পাশে থাকবো- ময়মনসিংহে শ্রমিক নেতা নজরুল ইসলাম হাটিকুমরুলে অবৈধ যানবাহন চলাচলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হরিনাকুন্ডুতে ওয়াজ মাহাফিল কে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘ-র্ষে নিহ-ত ১ রংপুর মহানগরীতে বিএসটিআই এর মোবাইল কোর্ট অভিযানে ১০,০০০/- টাকা জরিমানা রাজশাহীতে এএসআইয়ের ঝুল’ন্ত লা’শ উদ্ধার রাজশাহীতে কারাগার মুক্ত হলেন ফাঁসির ৪ আসামী বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীদের অবসর কল্যাণের অর্থ পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয় কেন? আমাকে বরখাস্ত করার আগে নিয়মনুযায়ি ইঞ্জিনিয়ার স্যারকে বরখাস্ত করার কথা
নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু

নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু

উজ্জ্বল রায়, নড়াইল থেকে:
নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। কোরবানির চাহিদার চেয়ে ৩৭ হাজার ৪৬৬টি পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে। জেলার ৩ উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। এ জেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ২৭ হাজার ২৮২টি পশুর। আসন্ন কোরবানির ঈদে জেলার চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত কোরবানির পশু বাইরের জেলায় বিক্রি করা হচ্ছে বলে জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় খামারির সংখ্যা ৪ হাজার ৯৭২জন।এর মধ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ১ হাজার ৮২৯ জন খামারি, লোহাগড়া উপজেলায় ১ হাজার ৬৬২ জন ও কালিয়া উপজেলায় ১ হাজার ৩০১ জন খামারি রয়েছেন। কোরবানিতে বিক্রির উদ্দেশ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৪ হাজার ৭৬০টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৯ হাজার ২৬৬টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৫ হাজার ৪৯৪টি। লোহাগড়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৩ হাজার ২৩৫টি। কোরবাানির জন্য চাহিদা রয়েছে ১০ হাজার ১২৪টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৩হাজার ১১১টি ও কালিয়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ১৬ হাজার ৭৫৩টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৭ হাজার ৮৯২টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ৮ হাজার ৮৬১টি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মারুফ হাসান জানান, নড়াইলে কোরবানিতে যে পরিমাণ পশুর চাহিদা রয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি পশু প্রস্তুত রয়েছে। এ জেলা থেকে বাইরের জেলায় ৩৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি করা যাবে। বর্তমানে বাজারে মাংসের যে দাম সে তুলনায় কোরবানির পশুর দাম কম হবে না। ফলে খামারিরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না বলে জানান এ কর্মকর্তা।
সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন কোরবানি সামনে রেখে মাইজপাড়া, লোহাগড়া, পহরডাঙ্গা, নাকশী-মাদ্রাসার হাটসহ জেলার ৯টি হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা জমে ওঠেছে। কোভিড-১৯-এর বিধিনিষেধ মেনে পশুর হাটে বেচাকেনা করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হ্টা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পশুহাটে জালনোট চক্রের অপতৎপরতা রুখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD