বুধবার, ২৫ মে ২০২২, ০৭:১১ অপরাহ্ন
রেজুয়ান খান রিকন, গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:
সিদ্ধান্তে ভুল করলে গাইবান্ধা-৪ গোবিন্দগঞ্জ আসন হারাবে আওয়ামীলীগ। উত্তর বঙ্গের ৮ জেলার প্রবেশ দ্বার ক্ষেত্র আসটির নাম হচ্ছে গোবিন্দগঞ্জ। ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর মনোনিত প্রার্থী ছিলেন প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন চৌধুরী নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতা থাকা সময়ে জামাত বিএনপির তান্ডব আগুন সস্ত্রাসীরা উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতাদের বাড়ি ঘড়ে আগুন সন্ত্রাস চালান শুরুকরে। ২০১৩ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান নজমু ব্যবসায়ী ছ,মিল অগ্নী সংযোগ করে এবং ঐ দিনে যুবলীগ নেতা লতিফ এর ঔষধ এর দোকান লুটপাট করে বিএনপি জামাতের নেতাকর্মীরা , শুরু হয় তান্ডব লীলা তালুককানুপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুর রহমান মাষ্টার কে বেধরুপ মারপিট করে হাত-পা কেটে দেয় ও তার সাথে থাকা নেতাকর্মীদের ১০টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুরিয়ে দেয় ।ঐ দিনে ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়ারেস এর বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় ও মালামাল লুটপাট করে। কোমরপুর বাজারে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি লিটনের দোকান লুট করে। দরবস্ত ইউনিয়নের কালিতলা বাজারে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক শাহিন আজাদ শাপলার ব্যবসায়ী অফিস ভাংচুর করে মোটরসাইকেল অগ্নী সংযোগ করে টাকা লুটপাট করে নিয়ে য়ায়। কামদিয়া ইউনিয়নের সভাপতি শাহেশা ফকিরের দোকান লুট করে। আওয়ামীলীগ নেতা তাহেরুল হাজির দোকান ভেঙ্গে দিয়ে আগুন সন্ত্রাস করে ও কামদিয়া আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক উজ্জল চৌধুরীর পাটি অফিস ভাংচুর করে স্থানীয় জামাতের নেতাকর্মীরা। কামারদহ ইউনয়ন যুবলীগ নেতা ফিটুর বাড়ি ঘড়ে আগুন দিয়ে পুড়ে দেয় তাতে গবাদিপশু সহসব মালামাল পুরিয়ে যায়,এ সকল তান্ডব কে শক্তহাতে দমনের লক্ষে ৫ জানুয়ারী নির্বাচনের পরে পৌর জামাতের আমির আব্দুল মান্নান এর বাড়িতে গোপন বৈঠক করার সময় অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে গাইবান্ধা জেলা জামাতের আমির জয়পুর হাট জেলা জামাতের আমির সহ ৩০ জন নেতাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এরপর ঢাকা রংপুর মহাসড়কে পেট্রোল বোমা আগুন সন্ত্রাস এর হাত থেকে রাতদিন নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে রাস্তা নিরাপত্তা দিয়েছে অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ । এসকল তান্ডব কে অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ ,নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে প্রতিহত করার ফলে এলাকার সাধারণ জনগন এখন শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাস করছেন । এই শান্তিপুর্ণ উপজেলায় আর কোন অগ্নী সন্ত্রাস দেখতে চায়না উপজেলা বাসী । মটরমালিক সমিতির সভপতি শরিফুল ইসলাম রাজু বলেন সেই সময়ে দলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি আমরাও নির্যাতনের শিকার হয়েছি আমরাও পরে অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ এমপি হওয়ায় শ্বস্তিতে আছি আমরা আর আগুন সন্ত্রাসের লেলিহীন শিকায় জ্বলতে চাই না ।বনিক সমিতির সভাপতি নাজমুল হোদা প্রধান টুকু বলেন দলের সভানেত্রী যদি সিদ্ধান্তয় ভুলকরে তাহলে আবার প্রতি দিন চাদা দিয়ে চলতে হবে আমাদের ।তাই জননেত্রীর কছে ব্যবসায়ী মহলের দ্বাবি আবুল কালাম আজাদ কে মনোনয়ন দেওয়ার অনুরোধ করেণ তারা। জেলা আওযামীলীগ তথ্যও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মাদ হোসেন ফকু বলেন জনগনের জান মাল ব্যবসামীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রক্ষাথে এবং নেতাকর্মীদের আগুন সন্ত্রাস এর হাতথেকে মুক্তি পেতে হলে অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ ছাড়া কোন বিকল্প নাই । আগুন সন্ত্রাসের শিকার উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আব্দুর রহমান মাষ্টার বলেন দলের সভানেত্রী যদি অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ কে মনোনয়ন না দেয় তাহলে আবারো আমাদের বাড়ি ঘর ছারতে হবে আবারো আগুন সন্ত্রাসের হাতে পরতে হবে। তিনি আরো বলেন
অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ এমপির কারণে জামাত বিএনপি কোন ঠাশা ,সস্তিতে আছে উপজেলার সাধারণ মানুষ। এখন তাদের মনে নেই কোন পেট্রোল বোমার আতংক। একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ হিসেবে অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ এমপি র কারনে আমরা শান্তি পূর্ণভাবে বসবাস করছি।নৌকার মাঝি আবুল কালাম আজাদ কে দেখতে চাই আমরা। তরে এ আগুন সন্ত্রাসের সময় সাবেক এমপি মনোয়ার হোসেন চৌধুরী কোনদিন নেতাকর্মীদের পাশে থাকেনী এ অবস্থায় হাই কমান্ড যদি সিদ্ধান্তে ভুল করে তাহলে আসনটি আওয়ামীলীগ হারাবে শত ভাগ। কারণ এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী বর্তমানে জামাতের আমির ডাঃ অব্দুর রহিম ও বিএনপির উপজেলা সাধারণ সম্পাদক বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক কবির আহম্মেদ।