মঙ্গলবার, ২৪ মে ২০২২, ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
মোঃ আরিফ রব্বানীঃ
রফিকুল ইসলাম পিন্টু যিনি আসলেই একজন সাধারণ মানুষের বন্ধু। যিনি গুনেও একজন সাদা মনের মানুষ। ভালুকা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান। ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক,তরুন রাজনীতিবিদ,সহজ, সরল, নিরহংকারী। ব্যতিক্রমী একজন। যিনি আছেন সাধারণ মানুষের জন্য যিনি বুঝেন-রাজনীতি ভোগের জন্য নয়- ত্যাগের জন্য, ময়মনসিংহের ভালুকায় তিনিই একজন অন্যরকম উচ্চমনা সাধারণ রাজনীতিবিদ। রাজনীতিতে যিনি হাতেখড়ি। তার ব্যক্তি ইমেজ সাধারণ মানুষের কাছে জনপ্রিয় বিধায় তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভালুকার সংসদীয় আসনের একজন জনপ্রিয় ও ক্লীন ইমেজধারী প্রার্থী। ভালুকা সংসদীয় আসনে তিনিই এখন নির্বাচনী আলোচনায় ফ্যাক্টর হয়ে আছেন।রফিকুল ইসলাম পিন্টু যিনি ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধর আদর্শকে বুকে ধারণ করে গণতন্ত্রের মান্সকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা ছাত্রলীগ সহ বিভিন্ন সংগঠনের দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে রাজনীতিকে তরান্বিত করে ভালুকা কে আওয়ামীলীগের ঘাটিতে পরিনত করতে ব্যাপক শ্রম দিয়েছেন। আ’লীগের দুর্দিনে যিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিকে শক্তিশালী করতে গিয়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছিলেন। তার নেতৃত্বে ছাত্রলীগকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি খালেদা-নিজামীর জোট সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে এবং স্বৈরাচার বিরুদী আন্দোলন সংগ্রাম সফল করেছিলেন নিজের জীবন বাজী রেখে। ছাত্রলীগের একজন সফল রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে তাকেই বড় ফ্যাক্টর বলে মনে করেছিলেন স্বৈরাচারী জোট সরকার । ছাত্রলীগের একজন সাহসী কর্মী হিসেবে রাজপথ দখলে রেখেছিলেন ছাত্রলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম পিন্টু। জোটসরকারের দুঃশাসন মোকাবেলায় তিনি ছিলেন রাজপথের এক মূর্তমান আতংক। ভালুকার মাটি ও মানুষের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার আদেশে তিনি ছিলেন রাজপথের সাহসী সিপাহশালার। বহু জোর-জুলুম অত্যাচার ত্যাগ স্বীকার করার অবদানে তাকে গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তাকে ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ত্যাগী ও জনপ্রিয় এই রাজনৈতিক নেতাকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় সাধারন ভোটাররা তার ত্যাগের প্রতিদানে তাকে বিপুল ভোটে উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। যিনি কোন সাধারন-মানুষের বিপদের কথা শুনলে লুঙ্গী পড়েও ছুটে যান বিপদগামীর সহযোগীতায়। সারাদেশে রফিকুল ইসলাম পিন্টুর মত সৎ-সাহসী নেতাদের পরিশ্রমের ফসলেই ক্ষমতায় আছেন বর্তমান দল আওয়ামীলীগ। কিন্তু কি লাভ হলো তাতে এই ত্যাগীদের। আজ ত্যাগীদের কষ্টে উপার্জিত ফসল ভোগ করছেন সুবিধাবাদী কতিপয় স্বার্থান্বেশীরা। সুবিধাবাদী এসব নেতাদের তৈলবাজের কারণে পিন্টুর মত ত্যাগীরা কোণঠাসা হয়ে আছেন।রফিকুল ইসলাম পিন্টু ভালুকার একজন জনপ্রিয় নেতা তবে বসন্তের কোকিলদের চক্রান্তে বারবার তিনি পরাজিত হচ্ছেন। বঞ্চিত হচ্ছেন দলীয় সুযোগ-সুবিধা, সাধারণ মানুষের কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে তিনি বসন্তের কোকিলদের চক্রান্তে কোণঠাসা হয়ে আছেন। পিন্টু জনপ্রিয় নেতা হওয়ার পরেও মনোনয়ন পাবেন কিনা এই নিয়ে সংশয়ে আছেন ভালুকার আপাময় জনতা। ভালুকাবাসী বসন্তের কোকিল ও সুবিধাবাদীদের চান না। তারা চান যাকে ডাকলে সর্বদায় পাওয়া যায় এমন একজন সহজ সরল মানুষ কে, সেই হিসেবে পিন্টু জনগণের প্রত্যাশিত প্রার্থী,ভালুকার সংসদীয় আসনে ক্লীন ইমেজের অধিকারী একজন প্রার্থী,যিনি দলীয় সাংগঠনিক কার্যক্রমে এবং সাধারণ জনতার কল্যাণে সব সময় পাশে থাকেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দাবি- রফিকুল ইসলাম পিন্টু ভালুকার একজন কর্মী বান্ধব ও জন বান্ধব নেতা। যে কোন সময় তাকে পাশে পাওয়া যায়। পিন্টু মতো বিশ্বস্ত নেতার মাধ্যমেই আগামী দিনে ভালুকার কাঙ্খিত উন্নয়ন সম্পন্ন করে দেশ রত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করাসহ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব। আগামী দিনে ভালুকা সংসদীয় আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে রফিকুল ইসলাম পিন্টুর ক্লীন ইমেজই ফ্যাক্টর বলে জানান উপজেলার সিংহভাগ নেতাকর্মীরা।